১ লক্ষ টাকা ব্যাংকে রাখলে মাসে কত টাকা পাওয়া যায় ২০২৫

১০ লক্ষ টাকা ব্যাংকে রাখলে মাসে কত টাকা পাওয়া যায়কোন কোন পদ্ধতিতে ইনকাম করানোর বিশেষ পদ্ধতি রয়েছে এবং এক লক্ষ টাকার মাধ্যমে প্রতি মাসে অথবা প্রতি সপ্তাহে কতগুলো ইনকাম করা সম্ভব এবং কোন পদ্ধতিতে সম্ভব তা আজকের এই কন্টেইনে বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন।

১ লক্ষ টাকা ব্যাংকে জমা রেখে ইনকাম পদ্ধতিঅর্থ ইনভেস্ট করে আয় করার পদ্ধতি ও টেকনিক অথবা কৌশল বিস্তারিত ভাবে বলা হবে এবং কোন কোন ওয়েবসাইটগুলি ইনকাম করার জন্য অধিক অর্থ প্রদান করে থাকে ও কিভাবে ইনকাম দিয়ে থাকে এবং তাদের ভবিষ্যৎবাণী কি এ সমস্ত জানাবো আজকের এই আর্টিকেল তাই মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়তে পারেন। 

পোস্ট সূচিপত্রঃ ১ লক্ষ টাকা ব্যাংকে রাখার মাধ্যমে কত টাকা পাওয়া যায় ২০২৫ জেনে নিন 

১ লক্ষ টাকা ব্যাংকে জমা রেখে ইনকাম পদ্ধতি

লক্ষ টাকা জমাঃ ব্যাংকে নির্দিষ্ট সময় টাকা জমা দেওয়ার মাধ্যমে এবং টাকার পরিমাণ যদি ১ লক্ষ টাকা হয় সেক্ষেত্রে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ কিছুদিনের মধ্যে এবং বেশ কিছু সময় নির্ধারণ করে এক লক্ষ টাকার মুনাফা সহকারে ব্যাংক একাউন্টে ট্রান্সফার করে দেয়।  

লক্ষ্য টাকা জমার মাসুলঃ ১ লক্ষ টাকা যদি নির্দিষ্ট সময় এবং তাদের নিয়ম নীতিগুলো সঠিক পর্যায়ে মেনে চললে অবশ্যই ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সময় অনুযায়ী টাকার মুনাফা দিয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে মেয়াদ অনুযায়ী কার্যক্রমটি চালিত হয়।

ব্যাংকে গ্রাহক ইনকামঃ ব্যাংকে অতিরিক্ত পরিমাণে গ্রাহক সংখ্যা বিক্রি করলে এক লক্ষ টাকার বিনিময়ে বেশ কিছু মুনাফা অর্জন করা সম্ভব। তবেই ১ লক্ষ টাকার মাধ্যমে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ গ্রাহককে মুনাফা দেয় ৩% থেকে ৭% পর্যন্ত। তবে এতটুকু মুনাফা অর্জন করা সম্ভব ব্যাংকের মাধ্যমে তাই আপনি সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।

প্রতি বছর ব্যাংকে ইনকামঃ এক লক্ষ টাকা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ব্যাংকে জমা রাখলে সেটি প্রতিবছর মুনাফা অর্জন করে নির্দিষ্ট সময়ে উইথড্র করা সম্ভব। তাই অধিক পরিমাণে ব্যাংকে টাকা জমা রাখুন এবং প্রতিবছরে মুনাফার অর্জন করুন।

নীতিমালা লংঘনঃ একজন গ্রাহক যদি ব্যাংকের নীতিমালা লংঘন করে। সেক্ষেত্রে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে পারে। তাই ব্যাংকের নীতিমালা গুলোকে শ্রদ্ধা সহকারে মানিয়ে চলুন। এবং প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকা জমা করে মুনাফা অর্জন করুন।

১ লক্ষ টাকা দ্বিগুণ করার পদ্ধতি 

প্রজেক্টে কাজঃ ইনভেস্ট নিত্য নতুন নতুন প্রজেক্ট গুলোতে অ্যাকাউন্ট খোলার মাধ্যমে এবং সেখানে এক লক্ষ টাকা জমা করে বেশ কিছু মেশিন অথবা প্যাকেজ ক্রয় করা সম্ভব। তবে এই কোম্পানিগুলোতে কাজ করার জন্য অধিক পরিমাণের রিক্স রয়েছে। তাই একটু বুঝিয়ে তারপর ১ লক্ষ টাকা ইনভেস্ট করতে পারেন।   

প্রজেক্টে ট্রেডিংঃ মানি মেনেজমেন্ট নিয়ন্ত্রণে রেখে ট্রেডিং প্লাটফর্মে সমস্ত বিষয়বস্তুগুলো শিখিয়ে তারপর ট্রেডিং করা উচিত। কারণ ১ লক্ষ টাকা ডিপোজিট করে ভুল পরিমাণে ট্রেডিং করলে, সেই টাকাগুলো অল্প সময়ের মাধ্যমে শেষ হয়ে যাবে। সেজন্য মানে ম্যানেজমেন্ট করে তারপর ট্রেডিং করুন। তবে এখানে অল্প সময়ে অধিক পরিমাণে টাকা ইনকাম করা সম্ভব।

আরো পড়ুনঃ ২৫ থেকে ৩০ লক্ষ টাকা ব্যাংকে রাখলে মাসে কত টাকা পাওয়া যায় 

নতুন ওয়েবসাইট তৈরিঃ নতুন নতুন ওয়েবসাইট তৈরি ও আপডেট ডিজাইন তৈরি করে অনলাইনে ইনকাম করা সম্ভব। তবে এক লক্ষ টাকা দিয়ে যদি বেশ কিছু ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য যন্ত্রাংশ ক্রয় করা যায়। তাহলে ওই এক লক্ষ টাকার বিনিময়ে কয়েক লক্ষ টাকা উপার্জন করা সম্ভব হয়। 

কয়েন ক্রয় বিক্রয়ঃ বিশ্বের বৃহত্তম প্রজেক্টে হ্যালো বাইনান্স। যদি এখানে এক লক্ষ টাকার কয়েন ক্রয় করা যায়। সেক্ষেত্রে সেগুলোকে আমরা বিভিন্ন মার্কেটে বিক্রয় করে অর্থ উপার্জন করতে পারি। যেমন যে সমস্ত কয়েনগুলোর মূল্য কম রয়েছে সেগুলোকে আমরা ক্রয় করব। আবার কিছু সময় পেরিয়ে গেলে যদি সেগুলোর মূল্য বেড়ে যায় ঠিক তাৎক্ষণিক আমরা করায় করা কয়েন গুলো বিক্রি করে দেব। এই পর্যায়ে আমাদের বাইনান্স থেকে ইনকাম করা সম্ভব।

১ লক্ষ টাকা দিয়ে মাসে কত উপার্জন সম্ভব হয়    

উপার্জন লিমিটঃ যদি ১ লক্ষ টাকাকে সঠিক কার্যকারীতায় এবং সঠিক প্ল্যাটফর্মে সংযুক্ত করা হয়। তাহলে অবশ্যই ১ লক্ষ টাকার বিনিময়ে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা সম্ভব হবে। তবে সেই পর্যায়ে কাজগুলোতে সম্পূর্ণভাবে লেগে থাকতে হবে এবং ধৈর্য ধরে কাজ করে যেতে হবে।   

বিট হারবেস্ট প্রজেক্টঃ এই প্রজেক্টে যদি এক লক্ষ টাকার বিনিময়ে অর্থাৎ ১ হাজার ডলার দিয়ে যদি একটি বুস্টার মেশিন ক্রয় করা যায়। সেক্ষেত্রে প্রতিদিন ইনকাম আসবে তিন থেকে পাঁচ ডলারের মত এবং প্রতি মাসে ১২০ ডলার থেকে ১৫০ ডলার পর্যন্ত ইনকাম হবে। তবে এই বুস্টার মেশিনের ওয়ারেন্টি পাঁচ বছর কোন প্রকার ত্রুটি হলে কোম্পানি থেকে ঠিক করে দিবে। 

ব্যবসার ক্ষেত্রেঃ১ লক্ষ টাকার মাধ্যমে ব্যবসার ক্ষেত্রে অল্প টাকা উপার্জন হতে পারে। কারণ ব্যবসা সব সময় একইভাবে চলে না। এ বিষয়ে দেখা যাচ্ছে যে ব্যবসার ক্ষেত্রে এটি পূর্ণরূপে রিক্স রয়েছে। তবে বেশ কিছু সময়ে ব্যবসা করে অল্প টাকার মাধ্যমে অধিক পরিমাণের উপার্জন করা সম্ভব হয়। সেজন্য সময় বুঝে ব্যবসা করানো উচিত।

১ লক্ষ টাকার মাধ্যমে কোন ব্যাংক বেশি মুনাফা দেয় 

ব্যাক ব্যাংক লিমিটেডঃ বার্ষিক মুনাফা দেয় ৯.২৫% হতে ৯.৭৫% এই ব্যাংকে এক লক্ষ টাকা জমা দেওয়ার মাধ্যমে মাসে মুনাফা দেয়। (৯২৫ টাকা হতে ৯৭৫ টাকা) এবং সর্বনিম্ন ভ্যাট সংগ্রহ করবে ১৫% এটি গ্রহণযোগ্য বাধ্যতামূলক। 

সিটি ব্যাংকঃ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ থেকে বার্ষিক মুনাফার হার ৮.০৫% হতে ১০% এবং ১ লক্ষ টাকা জমা দেওয়ার মাধ্যমে গ্রাহককে মুনাফা দেয় (৮০৫ টাকা হতে ১০০০ টাকা) এবং ভ্যাট কেটে থাকে ১৫ পার্সেন্ট।

ইসলামী ব্যাংক পি এল সিঃ ব্যাংক থেকে বার্ষিক মুনাফার হার ৯.৩৫% হতে ১০.৭০% তাই এক লক্ষ টাকা ইসলামী ব্যাংকে জমা রাখলে মাসে মুনাফা প্রদান করবে (৯৩৫ টাকা হতে ১০৭০ টাকা) সর্ব নিম্ন সংগ্রহ হবে ১৫%।  

আরো পড়ুনঃ ৫ লক্ষ টাকা ব্যাংকে রাখলে মাসে কত টাকা পাওয়া যায়  

প্রাইম ব্যাংকঃ প্রাইম ব্যাংকে বার্ষিক মুনাফার হার ৭.৯১% হতে ৮.৩৩% এবং এক লক্ষ টাকা প্রাইম ব্যাংকে জমা রাখলে মাসিক উপার্জন (৭৯১ টাকা হতে ৮৩৩ টাকা) এবং সর্বনিম্ন ভ্যাট সংগ্রহ ১৫%।

রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকঃ রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে বার্ষিক মুনাফার হার ৭.৫০% হতে ৮.২৫% এবং ১ লক্ষ টাকা জমা প্রদানের মাধ্যমে মাসিক মুনাফা ব্যাংক কর্তৃপক্ষ দিয়ে থাকে ৭৫০ টাকা হতে ৮২৫ টাকা। ভ্যাট ১৫%।

আইএফআইসি ব্যাংকঃ আই এফ আই সি ব্যাংক এর বার্ষিক মুনাফার হার ৭% হতে ৯.৭৫% এবং ১ লক্ষ টাকা জমা দানের এর মাধ্যমে মাসিক মুনাফা গ্রাহককে দেয় ৭০০ টাকা হতে ৯৭৫ টাকা ও ভ্যাট গ্রহণ যোগ্য হবে ১৫%।

১ লক্ষ টাকার মাধ্যমে মানুষের কতটুকু উন্নতি করা সম্ভব    

উন্নতির আইডিয়াঃ ১ লক্ষ টাকার মাধ্যমে যদি সঠিক পর্যায়ে এবং ওয়েবসাইটগুলোতে গুলো কাটানো যায় তাহলে অনেকটাই উন্নতি হওয়া সম্ভব হয়ে থাকে। কারণ বেশ কিছু প্রজেক্ট রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে টাকা ডিপোজিট করে বেশ কিছুদিন পর কয়েক শতাংশ মুনাফা দিয়ে থাকে। এবং আরো অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। 

পরিশ্রমঃ সঠিক কার্যকরিতের মাধ্যমে যদি নিয়মিতভাবে পরিশ্রম করে যান। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই ১ লক্ষ টাকার মাধ্যমে একটু ভালো পর্যায়ে উন্নতি লাভ করতে সক্ষম হবেন। সেজন্য পরিশ্রম করে এবং আউট নলেজ প্রয়োগ করে কাজ করে যেতে হবে। 

উন্নতির সীমাবদ্ধতাঃ একজন ব্যক্তি যদি সঠিক স্থানে এবং ভালো পর্যায়ে ইনকাম করতে সক্ষম হয়। তবে ওই এক লক্ষ টাকার মাধ্যমে ২০ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকা প্রতি মাসে ইনকাম করা সম্ভব হয়। সেক্ষেত্রে রিক্স নিয়ে কাজ ও পরিশ্রম একসাথে কাজ করতে হবে। তবেই সেই পরিমাণ ইনকাম করা সম্ভব হবে।  

অনলাইনে কাজ করে মাসে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম পদ্ধতি 

লেখালেখি রাইটিংঃ একজন অভিজ্ঞ রাইটার ও প্রতিনিয়ত ভাবে পরিশ্রম যদি বজায় থাকে। তবে সেক্ষেত্রে লেখালেখি রাইটিং করে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করা সম্ভব তাই কাজ করে যেতে হবে। 

নতুন ওয়েবসাইট ফ্যাশনঃ একজন ওয়েবসাইট তৈরীর ব্যক্তি হয়ে থাকে। ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করার জন্য সেক্ষেত্রে, প্রতিনিয়ত ভাবে নিত্য নতুন নতুন ওয়েবসাইট তৈরি করে এবং ডিজাইনগুলো ভিন্ন আকারে সাজিয়ে সেগুলোকে মার্কেটে বিক্রি করতে পারবেন।

মার্কেটে কাজ সংগ্রহঃ আপ ওয়ার্ক এবং ফাইবারে নতুন নতুন কাজ সংগ্রহ করে। সেগুলোকে গ্রাহকের কাছে পৌঁছে স্বল্প দামে কাজ সম্পন্ন ক্রয় করার মাধ্যমে মাসে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করার সম্ভব। সেক্ষেত্রে কাজের ব্যক্তি গুলোকে সংগ্রহ করে কাজ দিতে হয়।

ডিজাইন উপার্জনঃ যে সমস্ত ডিজাইনগুলো মানুষ খুবই পপুলার ভাবে পছন্দ করে থাকে। সেগুলো যদি প্রতিনিয়ত ভাবে কাজ করা যায় যেমন- টি-শার্ট, ব্যাক ডিজাইন, প্যান্ট, গেঞ্জি, চাদর শাড়ি, ইত্যাদি এ সমস্ত ডিজাইন নতুন টেকনোলজি দ্বারা সম্পন্ন করা হলে মাসে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করা সম্ভব।

১ লক্ষ টাকা দিয়ে দিনে কত উপার্জন করা সম্ভব   

দিন উপার্জনঃ ১ লক্ষ টাকা যদি নিজ দায়িত্বে মার্কেটে কাজ করা যায়। সে ক্ষেত্রে প্রতিদিন ৫০০ টাকা থেকেই ১০০০ টাকা ইনকাম করা সম্ভব। যদি আউট নলেজ এবং মার্কেট সম্পর্কে যথেষ্ট পরিমাণে ধারণা থাকে, সে ক্ষেত্রে খুবই সহজ হয়ে যায় ইনকাম করা। যদি ঘরে বসে ইনকাম করতে চান তাহলে কয়েক পারসেন্ট প্রতিদিন ইনকাম করতে পারবেন। 

১ লক্ষ টাকা দিয়ে দিনে কত উপার্জন করা সম্ভব
১ লক্ষ টাকার মাধ্যমে তাই আমার প্রতি মার্কেট সম্পর্কে একটু অভিজ্ঞতা অর্জন করে মার্কেটে কাজ করা উচিত। কারণ মার্কেটে একটু বেশি ইনকাম হবে। এখান থেকে একটু ভালো ইনকাম হয়ে যেতে পারবেন যদি আপনার মার্কেটে কাজ করার আগ্রহ থাকে।

মাসিক উপার্জনঃ সাধারণত এক লক্ষ টাকার বিনিময়ে মাসিক ও প্রয়োজন সম্ভব হয় ১৫ থেকে ২৫ হাজার টাকার মতো যদি সম্পূর্ণভাবে মার্কেটে পরিশ্রম এবং সময় ব্যয় করে, তাহলে অবশ্যই এটি সম্ভব হয়ে যাবে। তাই কাজে লেগে থাকতে হবে এবং উপার্জন করার জন্য চেষ্টা করতে হবে। 

বছর উপার্জনঃ ১ লক্ষ অর্থ ব্যাংকে ডিপোজিট দিলে প্রতি বছরের ইনকাম হবে ১২০০ টাকা থেকে ১৫০০ টাকা পর্যন্ত। তবে সেই টাকাগুলো দিয়ে যদি মার্কেটে কাজ করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে বছর শেষে ৮০ হাজার থেকে ৯০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব হয়। এক্ষেত্রে কিছু পরিমাণে রিক্স থেকে যায়, এটিকে সক্ষম করে কাজ করার জন্য এগিয়ে যেতে হয়। 

১ লক্ষ টাকা কোন কোন ব্যাংকে জমা করা উচিত তার তালিকা

  • সোনালী ব্যাংক লিমিটেড = (ভ্যাট ১৫%)  
  • বেসিক ব্যাংক লিমিটেড = (ভ্যাট ১৫%) 
  • জনতা ব্যাংক পি এল সি = (ভ্যাট ১৫%) 
  • ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক = (ভ্যাট ১৫%) 
  • ন্যাশনাল ব্যাংক = (ভ্যাট ১৫%)  
  • এক্সিম ব্যাংক = (ভ্যাট ১৫%) 
  • পূবালী ব্যাংক = (ভ্যাট ১৫%) 
  • শাহজালাল ব্যাংক = (ভ্যাট ১৫%) 
  • বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক = (ভ্যাট ১৫%)  
  • ইসলামি ব্যাংক = (ভ্যাট ১৫%) 
  • গ্রামীন ব্যাংক = (ভ্যাট ১৫%)     
  • ডাস বাংলা ব্যাংক = (ভ্যাট ১৫%)  
  • উত্তরা ব্যাংক পিএলসি = (ভ্যাট ১৫%)
  • এবি ব্যাংক বিএলসি = (ভ্যাট ১৫%) 
  • এন সি সি ব্যাংক পি এল সি = (ভ্যাট ১৫%) 
  • ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি = (ভ্যাট ১৫%) 
  • ঢাকা ব্যাংক পি এল সি = (ভ্যাট ১৫%)  
  • বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক পি এল সি = (ভ্যাট ১৫%) 
  • কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পি এল সি = (ভ্যাট ১৫%) 
  • সীমান্ত ব্যাংক পিএলসি = (ভ্যাট ১৫%) 
  • আগ্রণী ব্যাংক = (ভ্যাট ১৫%)  
  • রুপালী ব্যাংক লিমিটেড = (ভ্যাট ১৫%) 
  • প্রাইম ব্যাংক = (ভ্যাট ১৫%)  
  • এসবিএসি ব্যাংক পি এল সি = (ভ্যাট ১৫%) 
  • মধুমতি ব্যাংক লিমিটেড = (ভ্যাট ১৫%) 
  • মিডল্যান্ড ব্যাংক লিমিটেড = (ভ্যাট ১৫%)  
  • মেঘনা ব্যাংক পিএলসি = (ভ্যাট ১৫%) 
  • পদ্মা ব্যাংক পি এল সি = (ভ্যাট ১৫%) 
  • এনআরবি ব্যাংক লিমিটেড = (ভ্যাট ১৫%) 
  • ওয়ান ব্যাংক পি এল সি = (ভ্যাট ১৫%) 
  • সাউথইস্ট ব্যাংক পি এল সি = (ভ্যাট ১৫%)  
  • যমুনা ব্যাংক পি এল সি = (ভ্যাট ১৫%) 
  • স্টার্ট ব্যাংক লিমিটেড = (ভ্যাট ১৫%) 
  • মার্কেটাইল ব্যাংক পি এল সি = (ভ্যাট ১৫%)
  • প্রিমিয়ার ব্যাংক পি এল সি = (ভ্যাট ১৫%) 
  • রাজশাহী কৃষি উন্নয় ব্যাংক = (ভ্যাট ১৫%)  
  • সিটি ব্যাংক = (ভ্যাট ১৫%) 
  • আই এফ আইসি ব্যাংক = (ভ্যাট ১৫%)  
  • বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেড = (ভ্যাট ১৫%) 
  • গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক পি এল সি = (ভ্যাট ১৫%) 
  • ইউনিয়ন ব্যাংক পি এল সি = (ভ্যাট ১৫%) 
  • স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পি এল সি = (ভ্যাট ১৫%)  

১ লক্ষ টাকা ব্যাংকে জমা করার পদ্ধতি  

নির্ধারিত একাউন্টঃ যে ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে যাচ্ছেন। সেই ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী সমস্ত কার্যকারিতা গুলো পূরণ করার পর, সেই টাইমে টাকা জমা দেওয়ার জন্য অনুমতি পেয়ে যাবেন। 

অর্থ জমা প্রদর্শনঃ কোন নিতীতে টাকা জমা দিতে হয় এবং কিভাবে এটি কাজ করে এ সমস্ত টেকনিকগুলো ব্যাংক কর্তৃপক্ষ থেকে জেনে নিবেন। অন্যথায়, পদ্ধতি গুলো না জানার কারণে সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ অনলাইনে ইনকাম করার ২৯ টি উপায় ও কার্যকারিতা 

গোপনীয় নীতিমালাঃ ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী নির্ধারিত কাজ না করলে ব্যাংক একাউন্টের সমস্যা হতে পারে। 

নীতি মালার দিক নির্দেশনাঃ তাই প্রতিটি নীতিমালা খুবই গুরুত্বের সহিত মান্য করে চলবেন যেমন একই তথ্য দিয়ে একাধিক একাউন্ট খোলা, ব্যাংকের নিয়ম ভঙ্গ, দেশের আইন শৃঙ্খলা অমান্য, দেশের বিরোধিতা, অশ্লীন কথোপকথন, ইত্যাদি বিষয়বস্তুগুলো মান্য করতে হয়। 

১ লক্ষ টাকা ব্যাংকে লোন নেওয়ার মাধ্যমে কিভাবে পরিশোষ করতে হয়   

লোন পরিষদ সময়ঃ নির্দিষ্ট সময়ে ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার পর ব্যাংক কর্তৃপক্ষ যে সময়সীমা নির্ধারণ করবে তার এই ধারাবাহিক কোথায় ব্যাংকের লোনটি পরিশোধ করতে হবে। তবে সাধারণত ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সময় দিয়ে থাকে ৬ মাস থেকে এক বছর পর্যন্ত এতটুকু সময়ের মধ্যে একটি লোন পরিশোধ করতে হয়।  

সময়সীমা বিলম্বঃ তবে লোন পরিষদের সময়সীমা বিলম্ব হলে দেশের আইন অনুযায়ী যথাসময়ে ব্যবস্তা নিতে বাধ্য হবে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। তাই ব্যাংকের লোন পরিশোধ করার জন্য কোন প্রকারের ত্রুটি না রেখে সামনে এগিয়ে যাওয়া উচিত।

লোনের সীমাবদ্ধতা বাড়ানোর পদ্ধতিঃ যে ব্যাংক থেকে লোন উত্তোলন নিয়েছেন। সেই ব্যাংকের ম্যানেজারের কাছে স্পষ্টভাবে বোঝানোর চেষ্টা করতে হয়। তবে সমস্ত ত্রুটিযুক্ত সমস্যাগুলো তুলে ধরাতে হবে ম্যানেজারের কাছে তাহলে বেশ কিছু সময় ম্যানেজার কর্তৃপক্ষ নির্ধারণ করতে পারে লোন পরিশোধ করার জন্য ধন্যবাদ।

১ লক্ষ টাকা দিয়ে কোন কোন ব্যবসা করা যায়

ব্যবসা করার জন্য তিনটি বিষয়ে সম্পূর্ণভাবে জানা উচিত সেটি হলঃ 

  • আপনার পণ্য সম্পর্কে অন্যের চেয়ে বেশি জানুন
  • গ্রাহকের চাহিদা বুঝুন
  • সফল হওয়ার তীব্র রাখুন

হোম মেট বেকারিঃ ১ লক্ষ টাকা দিয়ে খুব সহজভাবে হোম মেড বেকারি ব্যবসাটি দাঁড় করানো সম্ভব এবং খাদ্য সম্পর্কে মানুষ অতি আগ্রহী। 

টিফিন সার্ভিসঃ টিফিন সার্ভিস ব্যবসাটি সম্পূর্ণভাবে চালানোর জন্য ১ লক্ষ টাকা দিয়ে সম্পূর্ণভাবে যন্ত্রাংশ গুলো ক্রয় করে টিফিন সার্ভিস ব্যবসা টি করা সম্ভব।  

নার্সারি বিজনেসঃ ছোট ছোট চারাগুলো বিভিন্ন নার্সারি থেকে ১ লক্ষ টাকার মাধ্যমে ক্রয় করে, নিজস্ব জমিতে স্থাপন করার মাধ্যমে ব্যবসা করানো সম্ভব। তবে কয়েক মাস পরে উচ্চ দামে চারাগুলো বিক্রি করানো সম্ভব হয়।   

পল্টি মুরগির বিজনেসঃ পল্টি মুরগি গুলো ছোট অবস্থায় ১ লক্ষ টাকা সীমাবদ্ধ বজায় রেখে যদি ক্রয় করা যায়। সেক্ষেত্রে তার খাদ্য সংগ্রহ করে কয়েক মাসে উচ্চ দামে বিক্রি করা সম্ভব।  

ডেইরি প্রোডাক্ট বিজনেসঃ ডেইরি প্রোডাক্টগুলো সঠিক দামে ক্রয় করে গ্রাহকের কাছে সেল দিয়ে ইনকাম করা সম্ভব হয়ে যায়। 

১ লক্ষ টাকা দিয়ে কোন কোন ব্যবসা করা যায়

ইউগা সেন্টারঃ ইউগা সেন্টারটি ১ লক্ষ টাকার সীমাবদ্ধ রেখে স্থাপন করা উচিত। এবং সেখানে একটি ইউগার মাস্টার সংগ্রহ করে স্থাপন করলে সেখানে প্রতিনিতভাবে কাজ করা উচিত। তাহলে বেশ কিছু আয় করা সম্ভব। 

ডান্স এন্ড মিউজিক সেন্টারঃ ডান্স অ্যান্ড মিউজিক সেন্টারে স্থাপন করে এবং সেটি ১ লক্ষ টাকার সীমাবদ্ধতা রেখে কাজ করলে ইনকাম করা সম্ভব হয়। 

টি এন্ড কফি শপঃ নির্দিষ্ট সময়ে এবং নির্দিষ্ট অনুষ্ঠানে ১ লক্ষ টাকার মাধ্যমে একটি সুন্দরভাবে কফি শপের ব্যবসা আয়োজন করা সম্ভব হয়। তবে এই ব্যবসাটির কোন প্রকার লসের সম্ভাবনা নেই।  

অর্গানিক ফুট বিজনেসঃ অর্গানিক ফুড বিজনেস সুন্দরভাবে চালানো করার জন্য ১ লক্ষ টাকার মাধ্যমে কয়েকশো প্রোডাক্ট ক্রয় করা যায়। এ থেকে বেশ কিছু উপার্জন করা সম্ভব বিভিন্ন গ্রাহককে সেল দেওয়ার মাধ্যমে ধন্যবাদ।   

পেট ফুট বিজনেসঃ পেট ফুট বিজনেস একটি খাদ্য প্রবাহ এখানে সুস্বাদু খাদ্য ১ লক্ষ টাকার মাধ্যমে ক্রয় করে কয়েক শত প্যাকেট পাওয়া যাবে। এগুলোকে যথাসময়ে সংগ্রহ করে গ্রাহকের মাঝে বিক্রি করে দিতে হবে।    

কো ওয়ার্কিং বিজনেসঃ যথা সময়ে কাজ সম্পন্ন করে নিজের সময়ের পর সেই কার্যটি সঠিক স্থানে পৌঁছে দেয়ার মাধ্যমে ইনকাম করা সম্ভব হয়।

ড্রপ শপিং বিজনেসঃ ড্রপ শপিং বিজনেস হল কয়েকটি প্রোডাক্ট ক্রয় করে সেগুলোকে স্বল্পমূল্যে গ্রাহকের কাছে বিক্রি করা সম্ভব হয়। তাই সঠিকভাবে ড্রপ শপিং ব্যবসাটি করার জন্য ১ লক্ষ টাকার পণ্য ক্রয় করে ব্যবসা চালু করা উচিত।  

কার ক্লিনিং সার্ভিসঃ কার ক্লিনিক সার্ভিস করার জন্য একটি মেশিনের প্রয়োজন হয় সেজন্য ১ লক্ষ টাকা আয়োজন করে সেখানে একটি ভালো পর্যায়ের মেশিন ক্রয় করে কার ক্লিনিং সার্ভিস কার্য শুরু করা যায়।     

আইসক্রিম পার্লারঃ আইসক্রিম পার্লার ব্যবসাটি স্থাপন করার জন্য ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকার  প্রয়োজন হয়। তাই যাদের অল্প পরিমাণের অর্থ রয়েছে তারা আইসক্রিম পার্লার ব্যবসায়ী শুরু করতে পারেন। তবে এই ব্যবসাটি নিয়মিত করার মাধ্যমে প্রতিদিন ১ থেকে ২ হাজার টাকা ইনকাম হয়।  

ড্রাই ফুড বিজনেসঃ ড্রাই ফুড বিজনেস টি সহজ সরলভাবে সম্পন্ন করা যেতে পারে। কারণ এই ব্যবসায় কয়েকটি শুকনো ফল যেমন কালোজিরা, বাদাম, শুকনো বুট, সরিষা ইত্যাদি বিক্রয় করে বিভিন্ন গ্রাহককে কিছু মুনাফা অর্জন করে সেল দেওয়া সম্ভব। 

ওয়েডিং ফটোগ্রাফি বিজনেসঃ এই বিজনেস টি করার জন্য একটি সুন্দর মানের এবং সুসজ্জিত ভাবে একটি ক্যামেরা ক্রয় করতে হবে। তবে ক্যামেরাটির মূল্য যদি ১ লক্ষ টাকার মধ্যে হয় তবে অবশ্যই সেই ক্যামেরাটি ওয়েটিং ফটোগ্রাফি বিজনেস করার জন্য উপযোগী হবে।  

বিউটি পার্লারঃ বিউটি পার্লারের সমস্ত যন্ত্রাংশ গুলো ১ লক্ষ টাকার মধ্যে ক্রয় করে সুন্দরভাবে এবং সুসজ্জিত আকারে ব্যবসাটি চালনা করা সম্ভব হয়।  

গ্রাফিক ডিজাইনিং সার্ভিসঃ গ্রাফিক ডিজাইনগুলো সুন্দরভাবে অঙ্কন করার মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানিকে সার্ভিস দেওয়ার মাত্রই ইনকাম করা সম্ভব হয়। তাই গ্রাফিক ডিজাইন শিখুন এবং গ্রাফিক ডিজাইনের অভিজ্ঞতা অর্জন করুন। 

গিফ স্টোরঃ ১ লক্ষ টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধতা বজায় রেখে গিফট স্টোর অর্থাৎ গিফট জাতীয় প্রোডাক্টগুলো ক্রয় করে ইনকাম করা সম্ভব হয়। কারণ প্রতিটি মানুষ এখন গিফট জাতীয় প্রোডাক্টগুলো খুবই পছন্দ করে থাকে। তাই এই ব্যবসাটি ধৈর্য সহকারে এগিয়ে নিতে সম্ভব হয়।   

ফুট ডেলিভারি সার্ভিসঃ যেকোনো ধরনের খাদ্য সঠিক সময়ে এবং সঠিক স্থানে পৌঁছে দেয়ার মাধ্যমে ইনকাম করা যায়।  

ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সিঃ ডিজিটাল মার্কেটিং করে প্রচুর পরিমাণে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব হয়। সেজন্য ধৈর্য সহকারে সমস্ত বিষয়বস্তুগুলো জানতে হবে এবং মনোযোগ দিয়ে শিখতে হবে। তবে যন্ত্রাংশ গুলো নির্দিষ্ট সময় ক্রয় করলে ব্যবসাটি করার অতি সহজ। 

আরো পড়ুনঃ অনলাইনে কোন পণ্যের চাহিদা বেশি বিভিন্ন প্রকারের স্ট্যাটাস 

কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টারঃ ১ লক্ষ টাকার মধ্যে কয়েকটি কম্পিউটার ক্রয় করে এবং নতুন নতুন স্টুডেন্টকে কম্পিউটার চালানো শেখানোর মাধ্যমে ইনকাম করা যায়।  

কসমেটিক বিজনেসঃ যদি ১ লক্ষ টাকার মধ্যে কসমেটিক বিজনেস করার জন্য যে সমস্ত প্রয়োজনীয় প্রোডাক্ট প্রয়োজন হয়। সেগুলোকে নিয়মিত ভাবে স্থাপন করে সুন্দরভাবে একটি ব্যবসা চালানো করা সম্ভব হয়।  

ফার্নিচার বিজনেসঃ ১ লক্ষ টাকার মধ্যে কয়েকটি ফার্নিচার করে এবং গ্রাহকের মাঝে সেই ফার্নিচার গুলোকে সেল দেওয়ার মাধ্যমে কয়েক শতাংশ উপার্জন করা সম্ভব হয়ে যায়।  

হারবাল এন্ড আয়ুর্বেদিক প্রোডাক্টঃ হারবাল এন্ড আয়ুর্বেদিক প্রোডাক্ট গুলো ১ লক্ষ টাকার মাধ্যমে সীমাবদ্ধ রেখে ক্রয় করার মাধ্যমেক যদি স্থাপন করা যায়। সেই ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে যে সেই প্রোডাক্টগুলো সেল দেওয়ার মধ্যে থেকে কয়েক পার্সেন্ট করে ইনকাম করা সম্ভব হয়।   

পরিশেষে আমাদের মতামত 

১ লক্ষ টাকা ব্যাংকে রাখলে কি কি বিষয়বস্তুর উপর খেয়াল রাখা উচিত এবং কিভাবে করা যায় সে সমস্ত বিষয়বস্তুগুলো জানলাম। ব্যাংকে টাকা জমা রাখার জন্য শুধু ইনকাম করার পদ্ধতি নয়, তার সুবিধা ও অসুবিধা বিষয়বস্তুগুলোর উপর সতর্ক থাকা উচিত।  

ব্যাংক কর্তৃপক্ষ কিভাবে ইনকাম দেয়, ইনকামের পদ্ধতি কি, এবং কোন পর্যায়ের এটি কাজ করে থাকে এ সমস্ত তথ্য রিচার্জ করার মাধ্যমে তারপর ব্যাংকে টাকা জমা করা উচিত। আপনি যদি ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার আগে এ সমস্ত তথ্য গুরুত্ব দেন তাহলে আপনার বেশ কিছু অভিজ্ঞতা অর্জন হবে। আর অন্যদিকে, সমৃদ্ধ ও কার্যকারিতা হবে। ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার জন্য যে সমস্ত বিষয়ে সতর্ক থাকা উচিত সেগুলো যত সময়ে সতর্ক থাকুন। 

আপনার প্রয়োজনের চাহিদা মত BANK কর্তৃপক্ষ উপার্জন দিতে পারবে কিনা এবং সঠিক সময়ে অর্থ প্রদান দিতে পারবে কিনা এ সমস্ত যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ করে এবং নিখুঁতভাবে জেনে নিয়ে, তারপর BANKE টাকা দেওয়ার জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।           

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url