অটোর মধ্যে লোকেশন কিভাবে সেট আপ করা যায় বিস্তারিত প্রক্রিয়া
পোস্ট সূচিপত্রঃ অটোর মধ্যে লোকেশন সেট আপ করার বিস্তারিত প্রক্রিয়া
- অটোর মধ্যে লোকেশন সেট আপ প্রক্রিয়া
- অটোর ব্যবহারের দিক
- চলাচল করতে আঁটোর সুবিধা
- অটোর ক্ষতিকর দিক
- বর্তমান অটোর দাম কত
- পুরাতন অটোর দাম কত
- অটো ব্যবহারের লাইসেন্স দিক
- অতিরিক্ত রাস্তা থেকে অটোর ব্যবহার
- অটো মটরের দাম কত
- কোন দেশে অটো তৈরি হয়
- অটো দিয়ে অধিক ইনকাম পদ্ধতি
- অটো সম্পর্কে লেখক এর মন্তব্য
অটোর মধ্যে লোকেশন সেট আপ প্রক্রিয়া
লোকেশন সেট আপঃ অটোর মধ্যে লোকেশন সেট আপ করা খুবই প্রয়োজন কারণ বেশিরভাগ সময়ে অটো চুরি যেতে সক্ষম হয়। তাই এটি কে নির্মূল ভাবে সংরক্ষণ বা চিহ্নিত করে রাখার জন্য লোকেশন সেট আপ করা খুবই প্রয়োজন মনে করি। তবে ট্রাক্টর, মোটরসাইকেল, এবং কার গুলোতে যে সমস্ত ভাবে জিপিএস লাগানো হয়।
ওই পদ্ধতিতে অটোর মধ্যে জিপিএস সেটআপ করা যেতে পারে। তবে সেজন্য জিপিএসটি কোম্পানির কাছ থেকে ক্রয় করে নিতে হবে এবং অটোর মাঝখানে অথবা গোপন স্থানে সংরক্ষণ করে স্থাপন করে দিতে হবে। যাতে কোনো রকম ভাবে চিহ্নিত করা না যায় এই অটোর মধ্যে জিপিএস সেটআপ করা আছে এটি সব সময় গোপন রাখতে হবে।
জিপিএস কার্যক্রমঃ জিপিএসটি একটি স্থানকে চিহ্নিত করার জন্য বেশ সাহায্য করি হয়ে ওঠে। কারণ এর মাধ্যমে বোঝা যায় ওই গাড়ি অথবা যন্ত্রাংশটি কোন স্থানে অবস্থান করেছে। এবং কোন প্রকার প্রতারণার সম্মুখীন হলে তার নির্ভুলভাবে পর্যবেক্ষণ করে খুঁজে বের করা সম্ভব হয় জিপিএস এর মাধ্যমে তাই এটি স্থাপনের উপকারিতা।
অটো ব্যবহারের দিক
- কোন সময়ের মধ্যে বন্ধুর বাড়িতে পৌঁছানো সম্ভব হয়।
- যে কোন মালামাল কোন রকমের সংকোচ না করে পৌঁছানো সম্ভব হয়।
- অটো ব্যবহারের জন্য সুবিধা উপভোগ ও কার্যক্রম সিদ্ধ লাভ করা যায়।
- শক্তি সাশ্রয় করে অটো ব্যবহার করা যায়।
- কম খরচ করে অটো চালনা করে সুবিধা ভোগ করা যায়।
- বেশ কিছু যন্ত্রাংশ নিয়ে সঠিক জায়গায় পৌঁছানো যায়।
- মানুষকে অটোর মধ্যে স্থাপন করে অর্থ ইনকাম করা যায়।
চলাচল করতে অটোর সুবিধা
স্বাধীনতাঃ ব্যক্তিগতভাবে অটো থাকলে বিশেষ বিশেষ স্থানগুলোতে যেকোনো সময়ে পৌঁছানো যায়।কারণ ব্যক্তিগত যন্ত্রাংশ থাকলে ইচ্ছা প্রকাশ করলে খুব সহজেই সেই স্থানে কোন প্রকার সংকোচ বোধ না করে সঠিক সময়ে পৌঁছানো সক্ষম হয়। তাই স্বাধীনভাবে চলাফেরা করার জন্য ব্যক্তিগতভাবে যন্ত্রাংশ থাকা প্রয়োজন যা অল্প সময়ের মাধ্যমে সঠিক স্থানে পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়।
দীর্ঘযাত্রাঃ অটোর মাধ্যমে দীর্ঘ যাত্রায় যাওয়ার জন্য আপনার ব্যক্তিগত শরীর কে কোন প্রকার পরিশ্রমের প্রকাশ পাবে না। তবে এটি দীর্ঘ সময় ধরে যাত্রা করতে পারেন। এবং গাড়ির মধ্যে খাবার, বিশ্রাম এবং আরো অন্যান্য সুবিধাজনক বিষয়গুলো নেওয়ার যথেষ্ট সুবিধা পাবেন।
আরো পড়ুনঃ মোটরসাইকেল ব্যবহারের সুবিধা অসুবিধা
আরামদায়কঃ অটো ব্যবহারের মাধ্যমে যেকোনো জায়গায় আরামদায়কভাবে চলাচল করতে সক্ষম হবেন। এবং যেকোনো মালামাল বা যাত্রা সহ সহজ ভাবে নেওয়া ও স্থানে পৌঁছানোর জন্য সে সমস্ত কার্যটি কমপ্লিট অথবা গুরুত্বের সহিত পরিচালনা করতে পারবেন এই অটোর মাধ্যমে তাই এটি ব্যবহারের আরামদায় হয়ে উঠেছে।
অটোর ক্ষতিকর দিক
- অধিক যাত্রায় চলাচল করতে অটো ব্যবহারের সুবিধা হয়ে যায় না।
- ৮ থেকে ১০ জনের অটোতে বসার জন্য সীমাবদ্ধ হয়।
- অটো যেহেতু তিনটি চাকা দ্বারা গঠিত, সেজন্য যে কোন সময় উল্টে অথবা দুর্ঘটনা হওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে থাকে।
- অটোর মধ্যে অধিক যাত্রায় চলাচল করলে স্বাস্থ্যের ব্যথা ও দুর্বলতার সৃষ্টি হয়।
- অটোর মাধ্যমে কম সময়ে অধিক যাত্রায় পৌঁছানো সম্ভব হয় না।
- ১৫ থেকে ২৫ মিটার উচু স্থানে অটো মালামাল সঙ্গে নিয়ে উঠতে সক্ষম হয় না।
- ইলেকট্রনিক্স চার্জ দিয়ে চলাচলের মাধ্যমে এটি ১২০ কিলোমিটার এর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে।
- সপ্তাহে অথবা দশ দিন পর পর ব্যাটারীতে পানি ঢেলে দিতে হয়।
- প্রতিদিন চার্জ দিয়ে অটো চলাচল করতে হয়।
বর্তমান অটোর দাম কত
বর্তমান অটোর দামঃ বর্তমানে অটোর দাম বিপুল পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই অটোর দাম জানার জন্য আমাদের সাথে থাকুন। তাই বাংলাদেশের বর্তমান অটোর দাম ২ লক্ষ ৫০ হাজার থেকে ৩ লক্ষ টাকা প্লাস হয়েছে। তাই যাদের অটো ক্রয় করার ইচ্ছুক হয়েছে। তারা এ সমস্ত অর্থ উপার্জন অথবা সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন।
তবে কিস্তি হিসাবে নতুন অটো ক্রয় করা সম্ভব হয়। তবে যে হিসেবে কিস্থির উপলক্ষ হিসেবে নতুন অটো দিয়ে থাকে তা হলো এক লক্ষ টাকা নগদ জমা প্রদান করতে হবে এবং পরবর্তী অর্থগুলো মাসিক অথবা ৬ মাস ও এক বছর সময় নিয়ে পরিশোধ করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
পুরাতন অটোর দাম কত
পুরাতন অটোর দামঃ তবে পুরাতন অটোগুলো একটু কম দামে পাওয়া যায় কারণ এ সমস্ত অটো যেহেতু আগে একজন ব্যক্তি ব্যবহার করেছে তার উপলক্ষ্য হিসেবে পুরাতন অটোগুলো কম দামে পাওয়া যায়। যেমন ১ লক্ষ থেকে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার মধ্যে পুরাতন অটোগুলো পাওয়ার জন্য এভেলেবেল পাওয়া যায়। তবে পুরাতন অটোর মধ্যে কিস্তি হিসেবে নেওয়া যায়। তাই কম অর্থ থাকাকালীন অটো নেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকা যায়।
পুরাতন অটোর পরিস্থিতিঃ যেহেতু এই যন্ত্রাংশটি পুরাতন সে হিসেবে একটু দাগ ও রং গুলো তীব্র তীব্র ভাবে ক্ষত স্থানের মত থাকতে পারে। তাই এ সমস্ত পরিস্থিতির স্বীকৃতি দিতে হবে। অন্যথায় প্রথম যন্ত্র নেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে পারবে না।
অটো ব্যবহারের লাইসেন্স দিক
লাইসেন্স দিকঃ বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি অনুযায়ী অটো ব্যবহারের জন্য কোন প্রকার লাইসেন্সের প্রয়োজন হয় না। তবে বিশ্বরোড গুলোতে অটো চলাচলের জন্য বেশ কিছু বাধা রয়েছে। এগুলোকে মান্য করে অটো চালনা করার জন্য সহজ হয়ে যায়। যে সমস্ত কারণে বাংলাদেশের ট্রাফিক পুলিশ অটো চলাচলের বাধা দিয়ে থাকে।
সে সমস্ত কার্যকারিতা গুলো হলো যদি একটি অটো বিশ্বরোডে চলাচল করে বড় বড় ট্রাক্টর গাড়িগুলোর একটু হালকা ঝাকি পেলে অটোটি উল্টে যেতে পারে। তাই এ সমস্ত পরিস্থিতির সম্মুখীন যাতে না হয়। এই বিষয়টি ভেবে বিশ্বরোড থেকে অটো চলাচলের জন্য বাধা হয়ে এসেছে। তবে এই বিষয়টি কিছু কিছু ক্ষেত্রে অমান্য করে এসেছে অটোচালকরা।
অতিরিক্ত রাস্তা থেকেই অটোর ব্যবহার
অতিরিক্ত রাস্তাঃ অটো যেহেতু একটি চার্জিং প্রক্রিয়া ও এই যাত্রা অংশটি চার্জিং করে তারপর চালনা করতে হয়। এবং অন্যদিকে ব্যাটারি চার্জিং করার মাধ্যমে রাস্তা অতিক্রম করার জন্য ব্যাটারির মধ্যে কিছু কিলোমিটার সীমাবদ্ধতা থেকে যায়। তবে আমরা যদি সেই সীমাবদ্ধ কে অতিক্রম করে যেতে চাই তাহলে সেই জায়গাটিতে অথবা স্থানে পৌঁছানো সম্ভব হবে না। তাই অটো ব্যবহার করে অতিরিক্ত রাস্তা বা দীর্ঘ স্থানের স্থানটি যাওয়ার জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত নয়।
অটোর ব্যবহারঃ দীর্ঘ স্থানের জায়গাটি যাওয়ার জন্য অটো নির্বাচন করা বা ব্যবহারযোগ্য হবে না। কারণ অটো যাতায়াতের সীমাবদ্ধতা থেকে যায়। তাই এটি সিলেক্টেড করা মুর্খামি কাজ হবে। তাই যে সমস্ত যন্ত্রাংশ অসীমভাবে চলাচল করতে সক্ষম হয়। সেই সমস্ত যন্ত্রাংশ বা প্রযুক্তি নির্বাচন করা জরুরি তাহলে যে কোন স্থানে পৌঁছানো সম্ভব হবে।
অটো মটরের দাম কত
মটরের দাম বিষয়েঃ অটো মটরের দাম সাধারণ ১০ হাজার টাকা থেকে ১৫ হাজার টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধতা থাকে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটি মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে। কারণ যেহেতু এটি বাংলাদেশের প্রোডাক্ট না। তাই মূল্য বৃদ্ধি ও কম হতে পারে।
তবে ছোট ছোট অটো রিকশা গুলোতে এর চেয়ে কম দামের মোটরগুলি স্থাপন করলে সুন্দরভাবে চালনা করতে সক্ষম হয়। তবে যেগুলো মালামাল বহন করবে। সেগুলোর জন্য একটু দামের মোটর ক্রয় করা উচিত। তাহলে সুন্দরভাবে বহন করার জন্য কাজের উপযোগী হবে।
কোন দেশে অটো তৈরি হয়
চীনঃ চীন দেশ যেকোনো যন্ত্রাংশ তৈরি করার জন্য খুবই পারফেক্ট হয়ে এসেছে। কারণ যে সমস্ত প্রোডাক্ট নতুন নতুন আবিষ্কৃত হয়। তার একটি অংশ যদি বা একটি প্রোডাক্ট চীন হাতে পেয়ে যায় তাহলে অল্প সময়ের মাধ্যমে তার কবি প্রোডাক্ট তৈরি করতে সক্ষম হয়।
সেই হিসেবে বিবেচনা করে দেখা যাচ্ছে যে প্রচুর পরিমাণের অটো তৈরি করছে চীন দেশ। এবং বাংলাদেশের যে সমস্ত ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্টগুলো রয়েছে তার ১০০% এর মধ্যে ৯০% চীন দেশ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে।
জাপানঃ অটো তৈরির ক্ষেত্রে জাপান বেশ ভূমিকা রাখছে। কারণ যে কোন যন্ত্রাংশ জাপান তৈরি করতে পারে। তবে বাংলাদেশি প্রোডাক্টগুলোর মধ্যে জাপানের প্রোডাক্ট রয়েছে। যা বাংলাদেশের জনগণ ব্যবহার করতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করে। এই বিষয়ে দেখা যাচ্ছে যে জাপান থেকে বেশ কিছু অটো বাংলাদেশ সংরক্ষিত হয়।
অটো দিয়ে অধিক ইনকাম পদ্ধতি
সার্ভিসিংঃ অটোর মধ্যে যতটুকু জায়গা রয়েছে। তার একই পাশে যদি কয়েকটি আসন তৈরি করে নিতে পারেন সে ক্ষেত্রে অল্প সময়ে বেশ কিছু অর্থ ইনকাম করার জন্য কার্যকরীতে আসবে।
ব্যস্ত সময়ে কাজঃ ভোর সন্ধ্যা এবং বন্ধ সময়গুলোতে যদি নিয়মিত ভাবে অটো চালানো করতে পারেন তাহলে ইনকাম করার জন্য বেশ উপকারিতা আসবে। আর অফিস টাইমে অটো চালনা করলে ইনকামের নিশ্চয়তা থাকে। কারণ এ সময়ে যাত্রীদের চাহিদা অধিক পরিমাণে থেকে যায়।
দীর্ঘ যাত্রাঃ দীর্ঘ যাত্রার যাত্রী সংগ্রহ করতে পারলে খরচের তুলনায় ইনকামের বেশি নিশ্চয়তা থাকে।তাই বেশি বেশি করে দীর্ঘ যাত্রার যাত্রী সংগ্রহ করার জন্য চেষ্টা করবেন তাহলে অল্প সময়ের মাধ্যমে বেশি ইনকাম করতে পারবেন।
উৎসবের দিনঃ উৎসবের দিন যেমন নববর্ষ, কিংবা খেলা বা কনসার্টের সময় লোকজনের যাতায়াত বা চলাফেরা বেশি পরিমাণে থাকে। এ সময় অটো চলাচল করে ভালো ইনকাম করা সম্ভব হয়।
অটো ভাড়া বাড়ানোঃ যদি আপনার অটো ভালো অবস্থায় থাকে এবং অটোতে বসিয়ে সুন্দরভাবে সঠিক জায়গায় পৌঁছানো যায়। সেক্ষেত্রে আপনি দ্বিগুণ পরিমাণের ভাড়া নিয়ে ইনকাম বৃদ্ধি করতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ ১ হাজার ডলার দিয়ে ইনকাম করার পদ্ধতি
অটোতে অতিরিক্ত সেবাঃ যাত্রীদের অতিরিক্ত সেবা যেমন ফ্রি ওয়াইফাই, চার্জিং প্রক্রিয়া এবং পানি ইত্যাদি দিলে যাত্রীদের সন্তুষ্ট বাড়বে এবং পুনরায় আপনার কাছ থেকে সেবা নেওয়ার জন্য ইচ্ছা প্রকাশ করবে। এবং অন্যদিকে আপনার ইনকাম বৃদ্ধি পাবে।
অটো মালিকঃ আপনি যদি অটো মালিক হন এবং অন্য ব্যক্তির কে অটো চালাতে সুযোগ প্রদান করেন। সেক্ষেত্রে প্রতি মাসে অটো ভাড়া দিয়ে নির্দিষ্ট পরিমাণের কমিশন পেতে পারেন। এবং অন্যদিকে এ ধরনের চুক্তির মাধ্যমে আপনার আয় বৃদ্ধি হতে পারে।
অটো সম্পর্কে লেখক এর মন্তব্য
অটোর মধ্যে লোকেশন সেটাপ প্রক্রিয়াগুলো আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। এ ছাড়া অটো একটি ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রাংশ যার মাধ্যমে বিভিন্ন স্থানে পৌঁছানো যায়। তাছাড়া যেহেতু অটো একটি ইলেকট্রিক যন্ত্রাংশ সেজন্য লোকেশন সেট আপ ও অটো বিষয়ের পদ্ধতি গুলো জানা প্রয়োজন। সেই সাথে অটর মাধ্যমে কিভাবে বেশি ইনকাম করা যায় সেই বিষয়ে জানা জরুরি।
অটো যেহেতু আমাদের প্রতিনিয়ত কাজে লাগতে প্রয়োজন হয়। সেই হিসেবে এর সুবিধা ও ব্যবহারের দিকগুলো খুবই সতর্কতার সহিত জানা দরকার এবং তার ক্ষতি করে দিকগুলো জেনে নিয়ে অটোর মাধ্যমে চলাচল করতে অক্ষম হব।
আমার মতে, দৈনন্দিন জীবনের জন্য অটো আমাদের বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে তাই এটিকে কাজে লাগিয়ে জীবনকে চালানো করতে পারি। তো বন্ধুরা সবাই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন পরবর্তী আর্টিকেল পড়ার আমন্ত্রণ জানিয়ে আজকের মধ্যে শেষ করেছি ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url