ব্যাংকে টাকা জমা না রেখে - বাড়িতে টাকা জমা করে ইনকাম করার উপায়
ব্যাংকে টাকা জমা না রাখে বাড়িতে টাকা জমা করে কিভাবে ইনকাম করা উপায় ? সেই বিষয়বস্তু গুলো ও পদ্ধতি হলো আজকের এই আর্টিকেল সম্পূর্ণভাবে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করব। তাই বিষয়টি জানার জন্য আমাদের সাথে থেকে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়া উচিত।
আমরা সাধারণত বাড়িতে বসে ইনকাম করতে চাই তবে এই ইনকাম টি কিভাবে করতে হয় এবং কোন কোন মাধ্যম থেকে ইনকাম করা উপায়। কোন ওয়েবসাইটে বাড়িতে বসে ইনকাম করার জন্য বেস্ট হবে সেসব কার্যকারিতা গুলো এই কন্টেন্টিটিতে আলোচনা করা হবে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ বাসায় টাকা জমা করে অর্থ উপার্জন করার পদ্ধতি জেনে রাখি
- বাসাতে টাকা জমা করার উপায়
- কোন কোন মাধ্যমে টাকা জমা ভালো হয়
- ঘরে বসে ইনকাম করবেন কিভাবে
- টাকা ইনভেস্ট করে ইনকাম করার বেস্ট ওয়েবসাইট
- ট্রেডিং করার বেস্ট ওয়েবসাইট কোনটি
- অনলাইনে কোন কোন মাধ্যম থেকে ইনকাম করা যায়
- এ সময়ে কোন কোন মাধ্যম থেকে ইনকাম করার চাহিদা বাড়ছে
- অল্প টাকা দিয়ে বেশি টাকা ইনকাম করা যায় কিভাবে
- লেখক এর শেষ মন্তব্য জেনে নেই
বাসাতে টাকা জমা করার উপায়
অর্থ ইনকামঃ টাকা জমা এর জন্য প্রতিনিয়ত ভাবে এবং কর্মস্থলকে প্রাধান্য দিয়ে এগিয়ে যাওয়া উচিত এতে করে ইনকামের চাহিদা বাড়ে এবং বিপুল পরিমাণে বাসায় টাকা জমা হয়ে থাকে। তবে কিছু কিছু কাজ রয়েছে সেগুলো অল্প কাজ করার মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণে ইনকাম হয়ে থাকে।
অর্থ জমানোঃ যে সমস্ত ওয়েবসাইটগুলি পপুলার এবং বিভিন্ন দেশ-বিদেশ সাপোর্ট করে থাকে ও এন আই ডি কার্ড দিয়ে অথবা স্মার্ট কার্ড দিয়ে এখন খোলার জন্য প্রয়োজন হয় সে সমস্ত ওয়েবসাইটগুলিতে আমাদের অর্থ ইনকাম গুলি জমা করানো উচিত এতে করে কোন প্রকার সমস্যা হওয়ার ও প্রতারণা কোন প্রকার সন্দেহ নেই।
আরো পড়ুনঃ অনলাইনে ইনকাম করার ২৯ টি উপায়
বাইনান্স একাউন্টঃ বাসায় বসে অর্থ ইনকাম গুলি নিরাপদ ভাবে স্থাপন করার জন্য বাইনান্স ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করতে পারেন কারণ এটি বিখ্যাত একটি ওয়েবসাইট এটি কোন প্রকার ঝামেলা করার সন্দেহ নেই। তাই নিশ্চিন্তে ও নিরাপত্তা ভাবে অর্থ জানানোর জন্য এটি ব্যবহার করতে পারেন ধন্যবাদ
বাসায় অর্থ জমানোঃ প্রতিদিন যে সমস্ত কার্যকারিতা করার মাধ্যমে যে অংশটুকু পারিশ্রমিক অর্থ পেয়ে থাকেন বা প্রতি মাসে হিসাবে যে ইনকামটি আসে সেটির কিছু অংশ জমানার জন্য রেখে দেওয়া উচিত কারণ এটি বিপদ ও বিপদ মুক্ত করতে বিপুল পরিমাণে সাহায্য করে। তাই এই বিষয়টি মান্য করে আমাদের প্রত্যেকটি ব্যক্তির কাজ করানো উচিত।
কোন কোন মাধ্যমে টাকা জমা ভালো হয়
বিকাশ একাউন্টঃ বিকাশ একাউন্টে টাকা জমা করার জন্য বেস্ট একটি অ্যাকাউন্ট বটে কিন্তু এটিতে ২ লক্ষ টাকার বেশি জমা করা যায় না তবে এগুলো একাউন্ট ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ব্যবহার করতে হয় তবে আমার মতে বিকাশ , নগদ ও রকেট ইত্যাদি এগুলো কি আমি নির্ভরযোগ্য বলে মনে করি না সেজন্য এগুলো অ্যাকাউন্টে অধিক পরিমাণ টাকা জমা করা উচিত নয়।
পেয়ার অ্যাকাউন্টঃ এসব অ্যাকাউন্ট গুলোতে ডলার জমা করতে হয়। এবং এটি সম্পূর্ণভাবে নির্ভরযোগ্য এবং যদি ডলারের দাম অধিক পরিমাণে বেড়ে যায় তখন সেই ডলার গুলো বিক্রয় করে কিছু পরিমাণের মুনাফা অর্জন করা যায়। তাই যেকোনো ট্রাস্ট ওয়ালেটে ডলার জমা করানোর জন্য উচিত মনে করি।
বাইনান্সঃ এই সাইটটি প্রথম এসেছিল। তাই এটিকে নির্ভরযোগ্য মনে করে বিপুল পরিমাণে ট্রেডিং করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারব আবার অন্যদিকে বিভিন্ন মার্কেটের ডলার ক্রয় করে আবার সেগুলোকে উচ্চতম বিক্রি করা সম্ভব তবে এই বাইনান্সে যেকোনো কয়েন কনভার্ট করা যায়।
পেপাল একাউন্টঃ পেপাল একাউন্টটি ডলার জমা রাখার সাইট এবং যেকোনো অনলাইনে কার্যক্রম চালানোর অথবা কার্যসম্পন্ন করে বিদেশ থেকে ডলার নেওয়ার জন্য পেপাল একাউন্টটি খুবই বেস্ট একটি প্ল্যাটফর্ম। তবে যেকোন বিদেশি সাইট পেপাল একাউন্ট বেশি ব্যবহার করা হয়। তবে বাংলাদেশী পেপাল একাউন্ট নির্ভরযোগ্য হয় না কারণ বাংলাদেশ থেকে পেপাল একাউন্টটি অনুমোদিত দেওয়া হয়নি ধন্যবাদ।
ঘরে বসে ইনকাম করবেন কিভাবে
পদ্ধতি ও উপায়ঃ যে সমস্ত প্ল্যাটফর্ম গুলো পরিচিত ও যে কাজকর্মগুলো বিপুল পরিমাণের চাহিদা আছে সেগুলো খুবই মনোযোগ সহকারে ও আত্মমর্যাদার শহিত শেখানো উচিত। তাহলেই ঘরে বসে ও বসে ইনকাম নিয়ে আসা যায়। কিন্তু কর্মের প্রতি আত্মমর্যাদা দিয়ে কাজ করানো উচিত তাহলেই একজন সফল ব্যক্তি হওয়া যায়।
কাজ ও কর্মসংস্থানঃ যে সকল কাজগুলো নিয়ে অথবা করে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব সেসব কার্যক্রম গুলো এই আর্টিকেলে আলোচনা করব। তা চলুন সে সকল কাজকর্মগুলো জেনে নেই। আর্টিকেল লেখালেখি , সাইট তৈরি করা , ভিডিও এডিটিং করা , সাইটের ডিজাইন এর পরিবর্তন , টি শার্ট ডিজাইন , ই-কমার্স ইত্যাদি কাজ করার মাধ্যমে ঘরে বসে ইনকাম করা সম্ভব।
ঘরে বসে চাকরিঃ ঘরে বসে চাকরি করার জন্য আপনাকে প্রথমে মনোযোগ সহকারে কাজ শিখতে হবে তাহলে ১৫ হাজার টাকার বেতনে চাকরি করা সম্ভব হয়। তবে এই চাকরি করার জন্য প্রথমে আপনাকে ২০৫০ হাজার টাকা দিয়ে প্রশিক্ষণের জন্য যোগাযোগ করতে হবে তাহলে সেই প্রশিক্ষণ টি সাত দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ করে আরো তিন দিনের মধ্যে দুটি টেস্ট ওয়ার্ক জমা দিয়ে চাকরি কনফার্ম করতে হবে। তবে এটি কাজ করার জন্য এই লিংকে চাপ দিয়ে যোগাযোগ করুন।
ঘরে বসে পেসিভ ইনকামঃ বসে বসে পেসিভ ইনকাম করার জন্য প্রতিনিয়তভাবে কাজ করতে হয়। তবে এই ইনকাম টি ভালো পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কয়েক বছর কাজে মনোযোগ দিয়ে কাজ করতে হয় তাহলে সেটি উন্নতমানের ইনকাম করার জন্য সার্থকতা লাভ হয়। তবে ঘরে বসে পেসিভ ইনকাম করতে চাইলে এই লিংকে চাপ দিয়ে মনোযোগ সহকারে যোগাযোগ করুন।
টাকা ইনভেস্ট করে ইনকাম করার বেস্ট ওয়েবসাইট
বেসিক ধারনা ইনভেস্ট আয়েরঃ আজকের এই আর্টিকেলে যে সমস্ত ওয়েবসাইটগুলো অর্থ ইনভেস্ট এর মাধ্যমে প্রতিদিন ইনকাম দিয়ে থাকে অথবা মাসিক হিসেবে সে সমস্ত ওয়েবসাইটগুলি আজকের এই ওয়েবসাইটে অথবা আর্টিকেলে প্রকাশ করব। তাই যদি ইনভেস্ট করে ইনকাম করতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ো।
Bitharvestঃ এই প্রজেক্টটি বিভিন্ন যন্ত্রাংশের মাধ্যমে এবং কয়েন উৎপাদন ও মাইনিং করার মাধ্যমে ইনকাম দিয়ে থাকে তবে আপনি যদি ১০০০ ডলার এই কোম্পানিতে ইনভেস্ট করতে পারেন তাহলে প্রতি মাসে এই কোম্পানি আপনাকে ১২০০-১৫০০ ডলার দিয়ে থাকে। এই ইনকামটি আপনি সারা জীবন অথবা কোম্পানি মার্কেটে থাকা অবস্থায় পেয়ে যাবেন।
TLC প্রজেক্টঃ এই প্রজেক্টটিও মার্কেটপ্লেইজে অভিজ্ঞ অভিজ্ঞ ট্রেডার্স নিয়ে কাজ করে থাকে নিজে যতটুকু ডলার এই কোম্পানিটিতে ইনভেস্ট করবেন তার তিন ইনকাম দিয়ে থাকবে। তবে এই ইনকাম টি যখন সম্পূর্ণ আকারে পেয়ে যাবেন তখন আবার নতুনভাবে এই কোম্পানিতে ইনভেস্ট করা লাগবে তখন আবার পুনরায় তিন গুণ ইনকাম পেয়ে যাবেন।
আরো পড়ুনঃ সফটওয়্যার দিয়ে আয় করার পদ্ধতি
Bitfoot প্রজেক্টঃ এই প্রজেক্টে ইনকাম করতে চাইলে এটিতে ওয়ালেট কানেক্ট করতে হবে। তাই সম্পূর্ণ আকারে এবং নিখুঁতভাবে এই প্রজেক্টে একাউন্ট তৈরি করে। প্রতিনিয়তভাবে ইনকাম করতে পারবে। তবে যত পরিমাণে এই প্রজেক্টে কয়েন ক্রয় করবেন তার কয়েক গুণ কয়েন গুলো বিক্রি করতে পারবেন। আবার নিজের ব্যক্তিগত ওয়ালের থেকে এই প্রজেক্টে ট্রেডিং করা সম্ভব তাই বিপুল পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে এই প্রজেক্টটির সাহায্য হতে পারে।
পদ্ধতিঃ এইসব কোম্পানিগুলোর সমস্ত ডিটেইলস ও পদ্ধতি গুলো জানার জন্য ইউটিউব চ্যানেলে Ajob incom লিখে সার্চ দিন। এবং এই চ্যানেলটিতে এ সমস্ত কোম্পানিগুলোর সমস্ত বিষয়গুলো নিয়ে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
ট্রেডিং করার বেস্ট ওয়েবসাইট কোনটি
আমার ব্যক্তিগত মতে ট্রেডিং করার জন্য অথবা স্পট ট্রেডিং করার জন্য বেস্ট সাইট হল বাইন্যান্স এই প্লাটফর্মটিটি সম্পূর্ণভাবে ও নিখুঁত আকারে ট্রেডিং করা যায়। কোন প্রকার ঝামেলা ও প্রতারণার সম্মুখীন হতে হয় না। সেজন্য নির্ভয়ে ও সঠিক পর্যায়ে যায় অর্থ আয় করতে চাইলে বাইন্যান্স অ্যাকাউন্টটি তৈরি করুন এবং প্রতিদিন স্পট ট্রেডিং করে ইনকাম করুন।
অনলাইন ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম গুলিতে নিজের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় বলতে চাই যে আরো অন্যান্য ওয়েবসাইটগুলো যেগুলো রয়েছে সেগুলোতেও ট্রেডিং নেওয়া যায় এবং সেখানে বিপুল পরিমাণে অর্থ উপার্জন নিয়ে বিভিন্ন কার্যকলাপ ও পারিবারিক সমস্যায় সমাধানের জন্য কার্য হিসেবে পড়ে। তবে এসব ওয়েবসাইটগুলোতে বেশিরভাগই প্রতারণার সম্মুখীন হয়ে থাকে।
মার্কেট প্লেজে যে সমস্ত অনলাইন ট্রেডিং ওয়েব সাইটগুলি রয়েছে সেগুলোতে অল্প সময়ে প্রচুর পরিমাণে ইনকাম করা যায় আবার অল্প সময়ে অর্থ গুলি সম্পূর্ণ আকারে লস ও ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে যায় তাই আপনার যদি ট্রেডিং করার মূল লক্ষ্য হয় তাহলে ট্রেনিং করার বিষয় দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জন করে তারপর অনলাইনে ট্রেডিং করানো উচিত। এতে করে আপনি দিনশেষে শুধু উপার্জন করার জন্য তৈরি হয়ে যাবেন। তাই সম্পূর্ণ আকারে ধারণা নিয়ে তারপর কাজ করা উচিত।
অনলাইনে কোন কোন মাধ্যম থেকে ইনকাম করানো যায়
কন্টেন লেখালেখিঃ মার্কেটে প্রচুর পরিমাণ আর্টিকেল ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন অথবা তথ্যমূলক আর্টিকেল লেখে খুব সহজেই ইনকাম করা যায়।
অনলাইন ব্যবসাঃ অনলাইনে যে সমস্ত প্রোডাক্টগুলো অধিক পরিমাণে সেল হয়ে থাকে অথবা যে সমস্ত বস্তু অথবা মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র হয় সেগুলো অনলাইনে বিক্রি করার মাধ্যমে ইনকাম করা সম্ভব।
ওয়েবসাইট বিক্রিঃ উন্নত মানের ওয়েবসাইট ও এস ইউও ফ্রেন্ডলি ওয়েবসাইট যদি তৈরি হতে পারেন তাহলে সেগুলো বিক্রি করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।
ডিজাইন করে আয়ঃ অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ডিজাইন ও কোয়ালিটি নিখুঁতভাবে যদি পরিমাপ করে তৈরি করতে পারেন সে ক্ষেত্রে সেই ডিজাইনটি বিভিন্ন কোম্পানিকে রিকোয়েস্ট করার মাধ্যমে ইনকাম করা যায় যদি সেই ডিজাইনটি তার পছন্দ হয়ে থাকে।
কৃষি সম্পন্ন বীজঃ যে সমস্ত সবজি ও ফসল গুলো কৃষকেরা চাষ করে থাকে সেই সমস্ত বীজগুলো অনলাইনের মাধ্যমে বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন।
অনলাইন কাজ মোবাইল দিয়ে আয়ঃ মোবাইলের মাধ্যমে ছোট ছোট কাজ করে প্রতি মাসে 10 থেকে 15 হাজার টাকা ইনকাম করানো যায়। যেমন কাজ হলো লাইক করা , কমেন্ট করা , শেয়ার করা , এবং অ্যাকাউন্ট খুলে রেফার করা ইত্যাদি এ সমস্ত কাজগুলো করার মাধ্যমে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করা যায়।
এ সময়ে কোন কোন মাধ্যম থেকে ইনকাম করার চাহিদা বাড়ছে
- ফেসবুক পেজঃ ফেসবুক পেজে ফলোয়ার বাড়িয়ে এবং সেখানে প্রতিনিয়ত ভাবে ভিডিও আপলোড করার মাধ্যমে ইনকাম করা সম্ভব।
- ফেসবুকের ভিডিওঃ ফেসবুকের ভিডিও সঠিক পর্যায়ে ও নিখুঁতভাবে এডিটিং করার মাধ্যমে ইনকাম করা যায়।
- ফেসবুক মার্কেটিংঃ ফেসবুকে বিভিন্ন প্রোডাক্ট ও বস্তু সামগ্রী ও ওয়েবসাইটের কার্যকলাপ ও নিয়ম কানুন প্রচারিত করার মাধ্যমে ইনকাম করা সম্ভব।
- ব্যক্তিগত ফেসবুকঃ ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে নিয়মিত ভিডিও আপলোড ও কার্যক্রম গুলো করার মাধ্যমে ও প্রচুর পরিমাণে ভিউ সংরক্ষণ করে ইনকাম করা যায়।
- একটি সাইট তৈরি ও সংরক্ষণঃ একটি সাইট কিভাবে তৈরি করতে হয় এবং সাইটের সংরক্ষণ পদ্ধতি গুলো কি কি? এ সমস্ত কার্যক্রম গুলো করার মাধ্যমে ইনকাম করা সম্ভব।
- সফটওয়্যার তৈরিঃ SEO ফ্রেন্ডলি সফটওয়্যার তৈরি করে বিভিন্ন কোম্পানিতে সেল দেওয়া যায় ও সেটি করার মাধ্যমে ভালো পর্যায়ে ইনকাম নেওয়া আসা যায়।
- গ্রাফিক্স ডিজাইনঃ গ্রাফিক্স ডিজাইন এর প্রতিনিয়ত ভাবে চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এ সমস্ত কার্যক্রম মানুষকে বেশি পরিমাণে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
- গেইম ডেভেল পমেন্টঃ অনলাইনে প্রেক্ষাপটে গেম একটি ইনকাম করার জন্য বেস্ট প্লাটফর্ম যদি সেই গেমটি মানুষকে আগ্রহ ও মজাদার হয়ে থাকে যেমন ফ্রী ফায়ার , পাবজি ইত্যাদি।
- নতুন ইলেকট্রনিক্সঃ নতুন নতুন ইলেকট্রনিক্স জিনিসপত্র গুলি বিপুল পরিমাণে মানুষের কাছে চাহিদা বাড়ছে এবং এটিতে প্রথম কার্যক্রম হিসেবে বিপুল পরিমাণে ইনকাম করা যায়।
- স্বাস্থ্যসেবা জিবি প্রযুক্তিঃ মানুষের স্বাস্থ্যকে সুরক্ষিত রাখে এমন প্রযুক্তি প্রতিদিন দিন চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে ও কাজের সফলতা অর্জন করতে পাচ্ছে ডাক্তার তাই এটির প্রয়োজন ও ইনকাম করার বেস্ট একটি উপায়।
- ডিজিটাল মার্কেটিংঃ ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা বৃদ্ধি ও ইনকাম করা সম্ভব হয়।
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ এ সমস্ত কাজগুলো বাংলাদেশ অথবা বিদেশি অধিক পরিমাণের চাহিদা ও কার্যক্রম চালানোর জন্য উন্নত এগিয়ে যাচ্ছে।
অল্প টাকা দিয়ে বেশি টাকা ইনকাম করা যায় কিভাবে
প্রজেক্ট ও কম্পানিঃ প্রজেক্ট ও কোম্পানিগুলোতে অল্প টাকা দিয়ে এবং সেগুলো কয়েক মাস অথবা কয়েক বছর মেয়াদ করে। তার বিপরীতে কিছু মুনাফা যোগ করে বিপুল পরিমাণে আয় সম্ভব।
জামা প্ল্যাটফর্মঃ জামা প্ল্যাটফর্ম গুলিতে কয়েকশত টাকা জমা দেয়ার মাধ্যমে কয়েক হাজার ইনকাম করানো যায়। তাই সেই প্ল্যাটফর্ম গুলি মার্কেটে আসতে ও খুঁজতে হয় তাহলে ইনকাম করানো সম্ভব।
আরো পড়ুনঃ ৫ লক্ষ টাকা ব্যাংকে রাখলে মাসে কত টাকা পাওয়া যায়
মার্কেট ইনকামঃ মার্কেটে যখন কয়েন্টের দাম কমে যায় তখন সেগুলো ক্রয় করে কিছু সময় অথবা কয়েকদিন অপেক্ষা করে বেশি দামে বিক্রি করা সম্ভব। যে সমস্ত টেকনিক ও পদ্ধতি ফলো করে ইনকাম করতে পারেন।
লেখক এর শেষ মন্তব্য জেনে নেই
ব্যাংকে টাকা জমা না রেখে কিভাবে বাড়িতে টাকা জমা করে ইনকাম করা যায় সেসব পদ্ধতি ও বিষয়বস্তুগুলো আলোচনা করা হয়েছে। তবে এসব পদ্ধতি জানার আগ্রহ প্রকাশ হয়ে থাকে তাহলে এই আর্টিকেলটি সহকারে পড়তে পারেন। আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হবেন।
এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্যমূলক আর্টিকেল যদি পড়ার ইচ্ছা থাকে তাহলে এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ফলো করবেন। কারণ এখানে আমরা তথ্যমূলক কনটেন্ট গুলো প্রকাশ করে থাকি ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url