OrdinaryITPostAd

বিসিএস ভাইভা অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা অর্জন করবেন যেভাবে

ব্যাংকে টাকা জমা না রেখে - বাড়িতে টাকা জমা করে ইনকাম করার উপায়বিসিএস পরীক্ষার অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা অর্জন করবেন যেভাবে সে সমস্ত কার্যক্রম ও নীতিগুলো আজকের এই আর্টিকেলে সম্পূর্ণভাবে ব্যাখ্যা করে চলো। তবে বিসিএস পরীক্ষার জন্য দক্ষতা অর্জনের বেশ কিছু টেকনিক উপস্থাপন করা হবে।

বিসিএস পরীক্ষার জন্য নীতি ও নিয়ম

সাধারণত কোন কোন পদ্ধতি ও বিষয়গুলো জানার জন্য বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া যায় এবং বিসিএস পরীক্ষা কার্যক্রম গুলো চঞ্চলতার শহীদ সম্পন্ন করার জন্য কি কি পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন এবং কি করা উচিত। এসব বিষয়বস্তু তুলে ধরব আজকের এই আর্টিকেলে তাই চলুন জেনে নেই। 

পোস্ট সূচিপত্রঃ বিসিএস পরীক্ষার অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা অর্জনের টেকনিক জেনে নেই

বিসিএস এর অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা অর্জনের উপায়

সুরক্ষা সুসম্মান অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা অর্জনের বিশেষ রকমের টেকনিক ও কার্যকলাপ গুলো পরিদর্শন ও পর্যবেক্ষণ করে চালিয়ে যেতে হবে এবং অন্যভাবে অভিজ্ঞ সম্পন্ন লেখকের কাছে অথবা তার লাইব্রেরীতে বই ও জ্ঞানের বইগুলো সংগ্রহ করে নিজের ব্যক্তিগত চাহিদা সম্পূর্ণ করার জন্য প্রতিনিয়ত ভাবে পরিশ্রম করে মনোযোগ সহকারে পড়তে ও শুনতে হবে।

প্রত্যেক ক্যারিয়ারে নিজস্ব কর্মস্থল ও কার্যসিদ্ধি লাভ করার জন্য বিশেষ বিশেষ টেকনিক ও অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হয়। তবে কিছু প্রয়োজনীয় কাঙ্খিত জ্ঞান দক্ষতা ও সম্যক্ষতা রয়েছে। যা বিশেষ বিশেষ কাজে সিদ্ধি ও সফলতা অর্জনের বিশেষ সুবিধা রয়েছে। তবে নির্দিষ্ট কিছু টেকনিক ও জ্ঞান অর্জন প্রয়োজন এটি আমাদের পক্ষে প্রয়োজনীয়তা জরুরি।

আরো পড়ুনঃ কিভাবে একটি ব্যবসা ও প্রজেক্ট স্থাপন করা যায় 

জ্ঞান-ভিত্তিক দক্ষতাগুলো প্রশিক্ষণ পরিচর্যা এবং প্রতিনিয়ত ভাবে প্র্যাকটিস এবং সাহায্য কারণ হিসেবে এটি অর্জন করা যায়। তবে নির্দিষ্ট কাজ নিয়ম অনুযায়ী সম্পূর্ণ করার ও টেকনিকগুলো মনে রাখার বিশেষ প্রক্রিয়ায় জ্ঞানভিত্তিক লাভ হয়ে থাকে। প্রত্যেকটি রাজ্য ও কার্যগুলো নিয়মিত চর্চা ও প্র্যাকটিস প্রতিফলিত গুণের মাধ্যমে অর্জন করা যায়। এটি মনে করে এগিয়ে যাওয়া উচিত।

বিসিএস পরীক্ষার জন্য নীতি ও নিয়ম

  • কোন প্রকার অবৈধ কার্যক্রম চালিয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা যাবে না। 
  • নকল অথবা মোবাইল ফোন ব্যবহার করা যাবে না অন্যথায় পরীক্ষার কর্তৃপক্ষ ক্যাপশন করার জন্য দায়িত্ব পালন নিয়ে বাধ্য থাকবেন। 
  • যথেষ্ট সময় সহকারে পরীক্ষা শেষ করতে হবে অন্যথায় বেশি সময় দেওয়া হয় না। 
  • পরীক্ষায় প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য এবং সেখানে অংশগ্রহণ করার জন্য স্মার্ট ও স্টক ভাবে সাজিয়ে যাওয়া উচিত। 
  • ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ও যন্ত্রকংশ গুলি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ নেওয়ার জন্য বিরোধ্যমূলক তাই এই কাজটি সম্পন্ন করার জন্য কোন প্রকার চেষ্টা করা উচিত নয়। 
  • নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী পরীক্ষার হলে অথবা পরীক্ষায় সেন্টারে প্রবেশ করা উচিত অন্যথায় পরীক্ষার সময় উত্তীর্ণ হয়ে গেলে কর্তৃপক্ষ নিষিদ্ধ করতে পারে। 
  • অতিরিক্ত মালামাল যেমন ক্যালকুলেটর হাতের ঘড়ি জ্যামিতি বক্স ইত্যাদি এসব জিনিসপত্রগুলি অতিরিক্ত নেওয়ার জন্য নিষিদ্ধ থাকবেন। 
  • দেশের আইন-শৃঙ্খলা ও সামাজিক আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গ করে কোন কার্যক্রম ও করে থাকলে সেই অবস্থায় পরীক্ষায় অংশগ্রহণ নেওয়ার জন্য বিরোধ থাকবেন। 
  • কোন প্রকার কপি রাইট কাগজপত্র ও বই নেওয়ার চেষ্টা করলে সেখানকার কর্তৃপক্ষ পরীক্ষা বাতিল অথবা এক্সপেল করে দিতে পারে। 
  • পরীক্ষার প্রশ্নে অতিরিক্ত দাগ দেওয়ার জন্য পরীক্ষার কর্তৃপক্ষ আপনাকে বিভিন্ন জিজ্ঞাসা ও সন্দেহ করতে পারে। তাই এসব কার্য থেকে বিরত থাকবেন। 
  • নির্দিষ্ট মার্ক অনুযায়ী অ্যানসার করানো উচিত। 

বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পদ্ধতি 

  • পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার পর সম্পূর্ণ প্রশ্নের উত্তর ও অ্যানসার গুলি নির্ভুলভাবে পরিদর্শন ও প্রকাশ করে সেখানে ব্যাখ্যা করে উপস্থাপন করতে হবে।
  • একটি ওয়ার্ড ভুল ত্রুটি হয়ে গেলে সেটিকে একটানে কেটে দেওয়া উচিত। বেশি পরিমাণে দাগ এবং কাটলে শিক্ষক বিরক্তি হয়ে নম্বর কম দিতে পারে। 
  • রোল নম্বর আইডি নম্বর এবং নিজের ব্যক্তিগত নাম ও আরো অন্যান্য প্রয়োজনীয় ও অংশগ্রহণকারী যাবতীয় জিনিসপত্র সঠিক রাখা উচিত। 
  • প্রশ্নের উত্তরগুলি সম্পূর্ণভাবে আনসার করা উচিত। তবে আরো বেশ কিছু অতিরিক্ত প্রশ্ন দিতে গেলে বেশ কিছু ক্ষতিগ্রস্তর সম্মুখীন হতে হয় তাই মেনটেন করে কাজ করা উচিত। 
  • পরীক্ষা দেওয়ার আগে পরীক্ষার বিষয়ে নিখুঁতভাবে ও সমস্ত জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন ও ধারণা নেওয়ার পর পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা উচিত।
  • বিসিএস পাওয়া ব্যক্তিদের কাছে পরামর্শ ও অভিজ্ঞতা নেয়া উচিত এতে করে বেশ কিছু টেকনিক্যাল ও টেকনিক উপদেশ দিতে পারে। 
  • বিসিএস এর পরীক্ষায় লাল মার্কার দিয়ে অথবা কলম দিয়ে চিহ্ন ও লেখালেখি করা উচিত নয়। 
  • বিসিএস পরীক্ষার শেষে সম্পূর্ণ খাতাটি পরিচর্যা ও রিপ্লাই করা উচিত। তাতে কোন প্রকার ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে সেটি সম্পন্ন করা যেতে পারে। 
  • নিজের ব্যক্তিগত জ্ঞান দিয়ে অথবা দক্ষতা দিয়ে পরীক্ষায় আনসার করানো উচিত।
  • এ সমস্ত টেকনিক ও পদ্ধতি গুলো মান্য করার জন্য ও পালন করলে বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া যেতে পারে। তাই বিষয়বস্তুগুলো ভালো করে পড়ে তারপর সিদ্ধান্ত নিন।

বিসিএস প্রস্তুতি কিভাবে শুরু করব 

  • পরিস্থিতি সম্পন্ন সবার আগে যে সিলেবাসটি সম্পূর্ণভাবে পূরণ করবেন সেটি হল বিসিএস এটি ধৈর্য সহকারে পূরণ করা উচিত। 
  • তবে বিশেষ পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য পূর্বের  সম্পূর্ণ প্রশ্নগুলি অথবা পূর্বের সাবজেক্টের প্রশ্নগুলি দেখে নেওয়া উচিত।  
  • যে সমস্ত সাবজেক্ট গুলো তে দুর্বলতা রয়েছে সেগুলো মনোযোগ সহকারে দেখে অথবা পড়া উচিত। 
  • আবার যেসব বিষয় ভিত্তিক ও সাবজেক্টগুলি অভিজ্ঞতা সম্পন্ন আছে আপনার সেগুলো প্রত্যেকটি চিহ্নিত করা উচিত। 
  • যে যে টপিকগুলো ও সাবজেক্টগুলি পড়া উচিত অথবা এবং যেসব সাবজেক্ট গুলি বাদ দেওয়া প্রয়োজন সেগুলো সম্পূর্ণভাবে বেচে রাখুন। 
  • আরো পড়ুনঃ আপডেট পোশাক ক্রয় করার উপায়
  • সঠিক সময়ে সাবজেক্ট গুলি মুখস্ত ও নির্দিষ্ট সময়ে মস্তিষ্কে গেঁথে নেওয়ার জন্য মনোযোগ দিয়ে একটি রুটিন তৈরি করুন। 
  • বিশেষ প্রস্তুতি কে শক্তিশালী করার জন্য ইংরেজি ও গণিত সাবজেক্ট কে গুরুত্ব সহকারে পড়ুন।  
  • সঠিক নিয়ম কানুন প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য একটি শর্টকাট পদ্ধতি অবলম্বন করুন। অথবা অভিজ্ঞতা সম্পন্ন বিসিএসকের কাছে একটু পরামর্শ নিন। 
  • যে সমস্ত তথ্য গুলি পড়া হয়েছে পূর্বে নির্দিষ্ট সময়ে পড়া হয়েছে এগুলোকে বারবার রিভিউ দিন যাতে মনোযোগে এবং মস্তিষ্কে স্মরণ করতে পারে। 
  • একই শ্রেণির উদ্দেশ্যে ও বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতির কয়েকজন মিলে একটি গ্রুপ তৈরি করুন যেখানে প্রতিদিন প্রতিযোগিতার মাধ্যমে পড়াশোনা এগিয়ে যেতে পারে। 

অনার্স থেকে বিসিএস প্রস্তুতি

ইংরেজিতে দক্ষতাঃ অনার্স থেকে বিসিএস প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য যথেষ্ট ও ধৈর্য তার সহিত ইংরেজিতে দক্ষতা ও বিষয়বস্তুটি জানা উচিত। এবং অন্যদিকে ইংরেজি দিক নির্দেশনা ও কার্য পরিচালনায় কি কি করা উচিত এবং কোন পদক্ষেপ গুলো নিলে ইংরেজিতে দক্ষতা হয়ে যায় সেসব বিষয়বস্তু ও পরিচর্যাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ সহকারে এগিয়ে যাওয়া উচিত।

যোগাযোগ দক্ষতা ও কার্যকারিতাঃ বিসিএস প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য এবং এই সম্পর্কে অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান অর্জনের ক্ষেত্রে যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং কার্যকারিতা গুলো সঠিকভাবে পরিচালনা হওয়া দরকার তবে এই পর্যায়ে নিশ্চিত থাকার ফলে এবং কার্যসম্পন্ন হলো করার মাধ্যমে বেশ কিছু পরিমাণে দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জন করা সম্ভব সেজন্য চেষ্টা করেই এগিয়ে যেতে হবে।

নিয়মিত পত্রিকাঃ নিয়মিত পত্রিকা অথবা খবর গুলো পড়ার মাধ্যমে একজন ব্যক্তিকে চাকরির ও ভাইভা প্রস্তুতিতে এগিয়ে নিয়ে যায়। তবে নিয়ম অনুযায়ী প্রতিদিন পত্রিকা পড়ার মাধ্যমে বিষয়বস্তুগুলো জানা পড়ার অভ্যেস ও চঞ্চলতা হয়ে যায়। তাই এটি বিসিএস ভাইভা পরীক্ষায় যথেষ্ট পরিমাণে সাহায্য করে থাকে। এবং ভাইভা পরীক্ষাকে স্ট্রং ভাবে পরিদর্শন করার জন্য নিয়মিত পত্রিকা পড়ুন।   

অল্প সময়ে বিসিএস প্রস্তুতি নেওয়ার টেকনিক

টিউশনিতে প্রস্তুতিঃ অল্প সময়ে বিসিএস প্রস্তুতি নেওয়ার ও অর্জন করার জন্য টিউশনিতে প্রস্তুতি এবং মনোযোগ সহকারে পড়াশোনায় এগিয়ে যেতে হবে। টিউশনি একটি পড়াশোনার আগ্রহ বাড়ানোর জন্য বেশ কার্যকরী হয়ে থাকে আবার অন্যদিকে পড়াশুনায় আত্মমর্যাদা ও আগ্রহ ইচ্ছা প্রকাশের ক্ষেত্রে বেশ কার্যকরী হয়ে ওঠে টিউশনি তাই টিউশনি কে কাজে লাগিয়ে বিসিএস প্রস্তুতির পড়াশোনা ও দক্ষতা গুলো দ্রুত পরিমাণে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন। 

সহশিক্ষা কার্যক্রমঃ যে কোন পরীক্ষা ও প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য একজন প্রধান ও কার্যক্রম চালানোর জন্য বিশেষ দরকার হয়ে থাকে। তাই বিসিএস প্রস্তুতির ক্ষেত্রে বইকে প্রাধান্য মনে করে প্রস্তুতি এগিয়ে যেতে হবে এবং সহজ শিক্ষা মূলক একজন থাকা উচিত। যে কিনা প্রস্তুতি কে দ্রুতভাবে এবং আত্মমর্যাদা ও মনোবলকে ধরে থাকার জন্য বিশেষ দরকার হয়ে থাকে যা আপনাকে প্রেরণা দিতে সাহায্য করে।

অল্প সময়ে বিসিএস প্রস্তুতি নেওয়ার টেকনিক

বিসিএস যেন একমাত্র লক্ষ্যঃ বিসিএস যেন একমাত্র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হয়ে থাকে এই বাক্যটির স্মরণে রেখে প্রতিনিয়ত ও প্রতিদিন পড়াশোনায় মনোযোগ দিয়ে চালিয়ে দিতে হবে। তাহলেই সেই বিষয় টির উপর মর্যাদা হয়। এবং নিজের ব্যক্তিগত কার্য সিদ্ধি করার জন্য যথেষ্ট পরিমাণে সাহায্য করে থাকে এবং মনোবলকে দৃঢ় করে রাখে।

অতিরিক্ত প্রস্তুতিঃ বিসিএস পরীক্ষার জন্য অতিরিক্ত প্রস্তুতি ও পড়াশোনা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর তাই কিছু কিছু সময় স্বাস্থ্যকে রেস্ট ও সুস্থতা প্রদান করতে হয়। তাহলেই সেই বিষয় পড়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ হয়ে থাকে। তবে অতিরিক্ত পড়াশোনা নিজের ব্যক্তিগত মনোবল কে হারিয়ে দিতে পারে তাই একটু একটু করে রেস্ট নিন এবং শরীরকে সুস্থ রাখুন।

অভিজ্ঞতা ও দক্ষতাঃ বিসিএস বইগুলোর ক্ষেত্রে মূল অংশটুকু ও তথ্যমূলক বিষয়টি আন্ডারলাইন করে রাখুন অথবা মার্কার দিয়ে দাগ করে রাখুন। এতে করে পরবর্তী অংশটুকু ও পড়া হয়েছে এমন তথ্যটি খুব সহজেই বুঝে নিতে পারবেন। অন্যদিকে মূল তত্ত্বটি পড়ার ক্ষেত্রে অল্প পরিশ্রমে বেশ কিছু বই পড়া হয়ে থাকে তাই এই অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা কাজে লাগিয়ে একটু চেষ্টা করুন।

বিসিএস পরীক্ষা নেওয়ার উদ্দেশ্য কি

বিসিএস এর উদ্দেশ্যঃ একজন স্টুডেন্ট যেন স্ট্রং ভাবে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে পরিপ্রেক্ষিতে অভিজ্ঞতা দিতে পারে আবার অন্যদিকে বিভিন্ন টেকনিক ও কৌশল অবলম্বন করার মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে পড়াশোনা মাথার মধ্যে এবং কবিতা ও বিভিন্ন পলিটিক্স খাটিয়ে এবং আনন্দের সহিত যাতে পড়াশোনা এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে ও তারা যাতে প্রতিটি বিষয়ে নিখুঁতভাবে শিখতে পারে ইত্যাদি এ সমস্ত কার্যকারিতা ও পদ্ধতি অবলম্বনের জন্য বিসিএস পরীক্ষা নেওয়া হয়। 

বিসিএস পরীক্ষা নেওয়ার উদ্দেশ্য কি

বিসিএস এর কার্যকারিতাঃ একজন বিসিএস মাস্টার ও বিসিএস ক্যাডার যে বিষয়ে যিনি বিসিএস পাস করেছে। সেই বিষয়টির উপর তার পণ্য অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা থাকে। সে কারণে শিক্ষার্থীদের প্রত্যেকটি বিষয় বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য পারদর্শী হয়ে ওঠে আবার অন্যদিকে প্রতিটি কার্যকারিতা শিক্ষার্থীদের বুঝিয়ে দিতে কোন প্রকার সংকোচ বোধ প্রকাশ করে না নিঃসন্দেহে এবং নিজের পণ্য জ্ঞান দ্বারা শিক্ষার্থীদের বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট পরিমাণে চেষ্টা করে থাকে। 

আরো পড়ুনঃ গরুর দুধ খাওয়ার মানব জীবনের ১৫টি কার্যকারিতা  

বিসিএস পরীক্ষা এর অভিজ্ঞতা অর্জনঃ বিসিএস পরীক্ষা দেওয়ার জন্য কয়েকটি ধাপ পেরিয়ে যেতে হবে তাহলে খুব সহজেই বিসিএস পরীক্ষা দেওয়ার জন্য উপযোগী হবে। তবে সেই ধাপগুলো ইন্টারমিডিয়েট পাস , ভার্সিটি অথবা বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি সার্টিফিকেট অর্জন করতে হবে। তবেই বিসিএস পরীক্ষা দেওয়ার জন্য উপযোগী হয়ে উঠবে। আর বিসিএস পরীক্ষায় পেরিয়ে যেতে হলে পরীক্ষায় পাশ ও ভাইভায় পাস করতে হবে। 

বিসিএস এর জন্য উপযোগী কিনাঃ যেসব শিক্ষার্থী বিসিএস পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে অথবা পরীক্ষা দিচ্ছে তাদেরকে পরীক্ষা ও ভাইভা এর একটিভ হয় যে এসব শিক্ষার্থীর মাধ্যমে কোন স্টুডেন্টটি বিসিএস এর জন্য উপযোগী এবং টেকনিক্যাল মেধা কিরকম ইত্যাদি এ সমস্ত কার্যকারিতা ও পলিটিক্স গুলো প্রয়োগ করার মাধ্যমে যে শিক্ষার্থী উপযোগী বলে গণ্য করা হবে সেই শিক্ষার্থী বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে চাকরিতে পারমিশন হবে ধন্যবাদ।

লেখকের শেষ মন্তব্য 

বিসিএস ভাইভা অভিজ্ঞতা অর্জনের যে সমস্ত কার্যক্রম ও পদক্ষেপগুলো পরিদর্শন করা হয়েছে। সেটি একজন বিসিএস পরীক্ষার্থীর যথেষ্ট পরিমাণে সাহায্য কারণ হয়ে দাঁড়াবে। তবে আপনার যদি বিসিএস পরীক্ষা দেওয়ার চিন্তাভাবনা ও আগ্রহ হয়ে থাকে তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি গুলো বিস্তারিতভাবে জেনে নিন।

এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য আপনাকে ধন্যবাদ। তবে এ ধরনের তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথে থাকুন। এবং নিয়মিতভাবে আমাদের ওয়েবসাইটটিকে ভিজিট করতে ভুলবেন না ধন্যবাদ।  

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url