অনলাইনে ইনকাম করার ১৯ টি উপায় ও এর কার্যকারিতা
ফ্রিল্যান্সিং করে কিভাবে ইনকাম হয় ? ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে কোন পদ্ধতিতে ইনকাম হয় ? কপিরাইট ও ডাটা এন্ট্রি করে অর্থ উপার্জন কোন পদ্ধতিটি অবলম্বন করে উপার্জন করতে হয় সেসব নীতিগুলো নীচে বলা হয়েছে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ অনলাইন ইনকাম করার ১৯ টি উপায় ও এর কার্যকারিতা
- ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম
- ব্লগিং করে আয়
- ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম
- গ্রাফিক ডিজাইন করে আয়
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
- ভিডিও এডিটিং
- কপি রাইট থেকে ইনকাম
- টি-শার্ট ডিজাইন
- ইন্টারনেট রিচার্জ
- ডাটা এন্ট্রি করে আয়
- ফেসবুক থেকে আয় করা
- আর্টিকেল লিখে আয় করার উপায়
- ডোমেইন ট্রেডিং আয়
- সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যাকাউন্ট
- পিওডি সাইট থেকে ইনকাম
- কাস্টমারের কাছে রেফারেল করে ইনকাম করার উপায়
- পরামর্শ দাদা হয়ে ইনকাম করার টেকনিক
- ইন্টারনেট রিসার্চ এবং সার্ভে কাজ করে আয়
- ইন্টারনেট পরিচালনা করার মাধ্যমে ইনকাম
১. ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম
ঘরে বসে ইনকাম করার জন্য এবং সুবিধামতো কাজ করে আয় করার জন্য ফ্রিল্যান্সিং জনপ্রিয় একটি ওয়েবসাইট বা অনলাইনে ইনকাম করার জন্য প্রচলিত হয়ে পড়েছে এই ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটটি সেজন্য আপনারা যদি ফ্রিল্যান্সিং করার ইচ্ছা আপনার মনে থেকে থাকে তাহলে আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টি রিচার্জ করার মাধ্যমে কাজ শুরু করে দিতে পারেন।
এবং আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য এবংফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে অবশ্যই ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে আপনার যথেষ্ট দক্ষতা অর্জন করে নিতে হবে। যদি আপনি সত্যিই প্ল্যানসিং করে নিজের ক্যারিয়ার গঠন করতে চান এবং অনলাইনে ইনকাম করার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন।
তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টি ইউটিউবে সার্চ করে দিতে পারেন এবং সেখানে বিভিন্ন রকমের ভিডিও এবং টিউটোরিয়াল চলে আসবে তার মাধ্যমে আপনি কিছু বিষয় জানতে পারবেন। কিন্তু মনে রাখবেন ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে কাজ করার জন্য কোন রকমের অর্থ প্রয়োজন হয় না শুধু দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকলে নির্দিষ্ট পরিমাণে কাজ পাওয়া যায়।
২. ব্লগিং করে আয়
ব্লগিং হলো এক জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম এর মধ্যে আপনি বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল পাবলিশ করার মাধ্যমে এবং গুগলের বিজ্ঞাপন দেখার মাধ্যমে আপনি প্যাছিপ ইনকাম করতে পারবেন। যদি আপনি এ আর্টিকেল ভালোমতো লেখানোর মধ্যে এবং সেখানে অধিক পরিমাণে শব্দ থাকার কারণে সেই আর্টিকেলটি গুগলে র্যাকং করানোর মাধ্যমে আপনি প্রতিনিয়ত সেই আর্টিকেল থেকে বিজ্ঞাপন দেখানোর মধ্যে ইনকাম করতে পারবেন।
৪. ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম
ইউটিউবে এ ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করার পদ্ধতি হল পৃথিবীতে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করার দ্বিতীয় পদ্ধতি হলো ইউটিউব আপনি যদি সঠিক পদ্ধতিতে একটু ইউটিউব চ্যানেল সেটআপ করতে পারেন। এবং সেখানে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও আপলোড করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। যেহেতু ইউটিউব একটি গুগলের একটি অংশ।
এবং সেই ভিডিওগুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য প্রচুর পরিমাণে ইনকাম করা সম্ভব হয় তাই আপনি যদি প্রতিনিয়ত ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করতে পারেন তাহলে সেই ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে প্রতি মাসে ৫০০ থেকে ৮০০ ডলার ইনকাম করানো সম্ভব হয় তবে এটি নতুন পর্যায়ে ইনকাম করানো সম্ভব হয় না।
৫. গ্রাফিক ডিজাইন করে আয়
নেটে অর্থ উপার্জনের জন্য গ্রাফিক ডিজাইন একটি বেশ জনপ্রিয় একটি মাধ্যম এর মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ মানুষ কাজ শিখিয়ে ইনকাম নিতে পারে। আজকাল ইন্টারনেটের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে কারণ বাংলাদেশে চাকরির পরিমাণ অথবা কোম্পানির চাকরির পরিমাণ খুবই কম তাই মানুষ এখন ইন্টারনেট বেশি পরিমাণে গুরুত্ব দিয়ে অর্থ উপার্জন নিতে চায়।
তবে গ্রাফিক্স ফ্যাশন একটি ইন্টারনেট অর্থ উপার্জন করার জন্য বেশ একটি ওয়ার্ক এবং সেখানে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস এ ওয়ার্ক নিয়ে কাজ করা যায় অথবা বিভিন্ন মানুষের অর্ডার এবং সম্মুখে কাজ নেওয়া যায়।তবে গ্রাফিক ফ্যাশন হল নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে যে শার্টের ফ্যাশন তৈরি করবে তাকে গ্রাফিক্স ফ্যাশন বলা হয়।
তবে বাংলাদেশে বিপুল অধিক গ্রাফিক ডিজাইন এর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে কারণ বাংলাদেশে প্রচুর গার্মেন্টস রয়েছে এবং নিজে যদি একটি ভালোমতো করে শার্টের ডিজাইন অথবা মেয়েদের জামা কাপড় সুন্দরভাবে ডিজাইন করতে পারেন। এবং সেই ডিজাইনটি যদি গার্মেন্টস কর্তৃপক্ষের বন্ধ হয়ে থাকে তাহলে সেই ডিজাইনটি গারমেস কর্তৃপক্ষ আপনার কাছ থেকে ক্রয় করে নেবে। সেখান থেকে আপনার কিছু পরিমান অর্থ উপার্জন হচ্ছে।
৮. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করার অন্যতম উপায় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। তবে অ্যাফিলিয়েড মার্কেট খুবই জনপ্রিয় হয়ে পড়েছে। তাই আমাদের প্রথমে জানতে হবে অ্যাপেলিয়েট মার্কেট কি এবং এটি কিভাবে কাজ করে সেসব পদ্ধতি গুলো জানতে হবে। তা চলুন সে বিষয়বস্তু গুলো জেনে নেই।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেট এর বিভিন্ন কিছু দক্ষতা অর্জন থাকতে হবে। তাহলে নিজে অ্যাফিলিয়েট মার্কেট এর যথেষ্ট পরিমাণে কাজ হয়ে থাকে। তবে এটিকে বিভিন্ন পর্যায়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে নিয়ে যেতে হবে। যেমন ফেসবুকে এই পরিমাণে পেজ আইডি খুলে এবং সেখানে অধিক পরিমাণে ফলোয়ার বাড়িয়ে সেই পণ্যগুলো ছবি তুলে ছড়িয়ে দিলে বিভিন্ন জায়গা থেকে সে পণ্যগুলো নেওয়ার জন্য অর্ডার আসতে পারে। তাই অ্যাফিলিয়েট মার্কেট করার জন্য ফেসবুকের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
১০. ভিডিও এডিটিং
ভিডিও এডিটিং করে ইনকাম করার উপায়। ভিডিও এডিটিং করে বিভিন্ন পর্যায়ে ইনকাম করানো সম্ভব হয় যেমন যাদের ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে তারা কিন্তু বিভিন্ন শর্টকাট ভিডিও করে থাকে অথবা যাদের টিকটক চ্যানেল রয়েছে তারাও কিন্তু বিভিন্ন পর্যায়ে ভিডিও করানোর মাধ্যমে তারা সেই ভিডিওগুলোকে এডিট করে সে টিক টক চ্যানেলে পাবলিশ করতে চায়।
১১. কপিরাইট থেকে ইনকাম
চুরি থেকে অনলাইনে ইনকাম করানোর উপায়। তবে শর্টকাটে এবং অল্প পরিশ্রমে ইনকাম করার মাধ্যমটি হলো চুরি। তবে অন্যের কাছ থেকে কন্টেন কোম্পানিগুলোকে আপনাকে এনালাইসিস করে বের করতে হবে তাহলে আপনি খুব সহজেই অন্যান্য বিষয়ে কপিরাইট করে ইনকাম করতে পারবেন। তবে সেখানে কপিরাইট করানোর জন্য বাধা সম্পন্ন হবে না।
লেখাগুলো চুরি করে কোম্পানিগুলো বিভিন্ন ক্লিকের মাধ্যমে তারা গ্রাহকদেরকে উপার্জন দিয়ে থাকে তাই আপনি যত বেশি কনটেন্ট ক্লিক নিয়ে আসতে পারে ততই অর্থ অর্জন সাহায্য করবে। তাই বিভিন্ন আকৃষ্ট ছবিতে কপিরাইট কন্টেন্টগুলো নিয়ে সেখানে পাবলিস্ট করতে হয়। তাহলেই খুব সহজেই ক্লিক পড়ে।
তবে সেই কপিরাইট কনটেন্ট গুলো বিভিন্ন ফেসবুক পেজে আপলোড করার মাধ্যম ও ছবিগুলো এডিট করার মধ্যে ক্লিক আসতে পারে। তবে আমি মনে করি যদি ফেসবুকে সঠিক মত কাজ নিতে পারেন তাহলে অনেক বেশি ক্লিক করবে ফেসবুকে তাই ফেসবুককে একটু বেশি এনালাইসিস করবেন।
১৩. টি-শার্ট ডিজাইন করে ইনকাম
আজকাল মানুষের টি-শার্ট নিয়ে বিপ্লব পরিমাণে চাহিদা বেড়েই চলেছে। তবে যদি একজন টি-শার্ট নকশা হয়ে থাকেন। তাহলে শার্ট নকশা করার মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানিতে সেল করার জন্য অ্যাপ্লাই নিতে পারেন। এবং সেই টি-শার্ট ফ্যাশনটি তাদের পছন্দ হয়ে থাকলে অবশ্যই সেই -শার্ট নকশা আপনার কাছ থেকে ক্রয় করে নিয়ে যাবে।
তবে শার্ট নকশা এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এখন মানুষ বিভিন্ন ধরনের কাপড় ফোকাস না দিয়ে টি-শার্ট কে বেশি প্যারোটি দিয়ে থাকে। তাই আপনি নিঃসন্দেহে খুবই গুরুত্ব সহিত শার্ট নকশা নিতে পারেন এবং বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস সেগুলো বিক্রি দিতে পারবেন।
১৪.ইন্টারনেট রিচার্জ
এবং পোস্টার টাইটেল বের করে দিতে হবে যাতে সেগুলো ইউনিক এবং সার্চ ভলিউ ২০ থেকে ৫০ হয় তবে এর থেকে সার্চ ভলিওম বেশি হলে ভালো হয়। তবে এটুক পেলে যথেষ্ট পরিমাণে সেই পর্যায়ে আর্টিকেল লেখানো যায়। সেজন্য আমি মনে করি যেসব কোম্পানিগুলো আর্টিকেল নিয়ে প্রতিনিয়ত কাজ করে থাকে তাদেরকে আপনি টার্গেট করে অনলাইন রিচার্জ করে ইনকাম করানো সম্ভব।
১৫. ডাটা এন্ট্রি করে আয়
অনলাইনে আয় করার জন্য ডাটা এন্ট্রি একটি জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম যার মাধ্যমে বিভিন্ন পর্যায়ের মানুষ সেখানে কাজ করার মাধ্যমে দিনে ৫ থেকে ১০ ডলার ইনকাম করতে পারে। তবে ডাটা এন্ট্রিতে কাজ করার জন্য প্রথমে আপনাকে সম্পর্কে জানতে হবে এবং ডাটা এন্ট্রি বিষয়ে কিছু কোর্স দেখতে হবে তাহলে আপনি খুব সহজেই বুঝতে পারবেন যে ডাটা এন্ট্রিতে কাজ করার জন্য কেমন পরিশ্রম করতে হবে এবং সেখানে কোন কত ঘন্টা কাজ করার মাধ্যমে ৫ থেকে ১০ ডলার ইনকাম করা সম্ভব।
তবে সাধারণত ডাটা এন্ট্রিতে একাউন্ট খোলার জন্য বিশেষ কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। সেগুলো পদ্ধতি পালন করার মাধ্যমে ডাটা এন্ট্রি একাউন্টে সফলভাবে করা হয়। তবে তাদের কাজ পাওয়ার জন্য একটি টেস্ট পরীক্ষা দেওয়ার প্রয়োজন হয়। আপনি যদি তাদের অনুযায়ী পরীক্ষা মূলক প্রশ্নটি আনসার করতে পারেন তাহলে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কাজ পাওয়া শুরু করবেন।
১৬. ফেসবুক থেকে আয় করা
ফেসবুক থেকে আয় করবেন যেভাবে সেসব পদ্ধতি গুলো উল্লেখ করা হলো ফেসবুকে সাধারণত দুটি পর্যায়ে ইনকাম করা সম্ভব এবং সেই দুটি কার্যক্রম হলোঃ
- সরাসরি ফেসবুক থেকে আয় করানো সম্ভব হয়ে পড়ে
- ফেসবুকের মাধ্যমে ইনকাম করার উপায়
ফেসবুক তার ব্যবহারকারীদের নিজের অর্থ উপার্জনের জন্য তার নিজের বৈশিষ্ট্য এবং তাদের কিছু নিয়মাবলী পালন করার মাধ্যমে সেটিকে ফেসবুক সরাসরি ইনকাম করার পদ্ধতি বলে থাকে। তবে ফেসবুকে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে ইনকাম হয়ে থাকে। আপনি হঠাৎ করে দেখতে পারবেন যে একটি ভিডিও চালু হওয়ার সাথে সাথে কিছুক্ষণের মধ্যে একটি বিজ্ঞাপন চলে আসে সেখানে ৫ সেকেন্ড অথবা ১৫ সেকেন্ডের এড হয়ে থাকে।
তবে ফেসবুকের মানুষ বিভিন্ন ধরনের ভিডিও আপলোড করার মাধ্যমে অথবা তাদের ব্যবসা বাড়ানোর জন্য এবং অধিক পরিমাণের বিক্রি করানোর জন্য ফেসবুকে অ্যাড পাবলিশ হয়ে থাকে যাতে কাস্টমার সহজে বুঝতে পারে এই লোকেশনের মাধ্যমে সেখানে কিছু প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিস পাওয়া যায়। এবং সেই পদ্ধতি অবলম্বন করার মাধ্যমে প্রতি মাসে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করে থাকে।
তবে আমি মনে করি ফেসবুকে একটি গুগল এডসেন্সের মত তাই আমরা গুগল এডসেন্স এবং ফেইসবুক পদ্ধতিতে ব্যবহার করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারি। তাই প্রতিনিয়ত ফেসবুক অথবা গুগল এডসেন্সে কাজ করতে হবে তবে ইনকাম হবে।
১৮. আর্টিকেল লিখে আয় করার উপায়
অনলাইনে আইটিকেল লেখানোর মাধ্যমে ইনকাম করানোর বিভিন্ন রকম পদ্ধতি রয়েছে। যেমন ফাইবারে আপনি যদি ভাল একজন এসিও সংশ্লিষ্ট আইটিকেল লিখে থাকেন। তাহলে সেই আর্টিকেল গুলো বিভিন্ন কাস্টমার এ অথবা বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বিক্রি করতে পারবেন। তবে প্রতিটি আর্টিকেলের ১৫০০ ওয়াটের একটি আর্টিকেল ২০০ টাকা করে বিক্রি করতে পারবেন।
তবে প্রতিনিয়ত কনটেন্ট লেখালেখি ইনকাম করার ইচ্ছা যদি আপনার থাকে তাহলে গুগলে অডিনারী আইটি লিখে সার্চ করে নিতে পারেন। তাহলে সেই কোম্পানিটি চলে আসবে এবং সেখানে যদি কনটেন্ট রাইটার হিসেবে কাজ করার জন্য একটি ফরম পূরণ করে দিতে পারেন এবং সেই ফরম ৭ দিনের মধ্যে আপনার সাথে যোগাযোগ করার মাধ্যমে কাজ করার জন্য কথা বলবে।
২১. ডোমেইন ট্রেডিং আয়
ডোমেইন ট্রেডিং করে যেভাবে আয় করবেন সে পদ্ধতি করানোর জন্য কিছু বিষয়ে আপনাকে অধ্যায়ন করতে হবে। এবং আপনাকে মার্কেটপ্লেসে সেখানে বিভিন্ন ধরনের এনালাইসিস করে নিতে হবে। তবে এখন কেমন ডোমেনের চাহিদা রয়েছে অথবা ভবিষ্যতে কনডমেনের চাহিদা বাড়বে। সে বিষয়ে রিচার্জ করা খুবই জরুরি। তাহলে আপনি ডোমেনের মাধ্যমে প্রচুর ডলার ইনকাম করতে পারবেন।
তবে নিজে ওয়েবসাইট তৈরি না করে ডোমেন বেচাকেনার মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারবে। কারণ অল্প দামে ডোমেন ক্রয় করে তবে প্রচুর দামে বিক্রি করা যায়। সেজন্য ভালো ডোমেনের রিসার্চ নিতে হয়। যাতে সেই ডোমেনটি প্রিমিয়াম কোয়ালিটি হয়। তবেই ডোমেইন থেকে আয় নিতে পারবেন।
২৩. সোশ্যাল মিডিয়ার একাউন্ট
নিজে কি মিডিয়ার একাউন্ট খুলে বিভিন্ন প্রোডাক্ট প্রতিষ্ঠান দার করে ইনকাম করতে চান। তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন আশা করি ব্যবসাটি করতে পারবেন। তবে মিডিয়ায় করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ার কর্তৃপক্ষ থেকে কিছু পরিমাণের সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে এবং তাদেরকে কিছু অর্থ প্রদান করে কাজ এগিয়ে যেতে হবে।
২৪. পিওডি সাইট থেকে ইনকাম
পিওডি সাইট থেকে ইনকাম করানোর জন্য প্রথমে আপনাকে টি শার্ট ডিজাইন মানিব্যাগ ডিজাইন প্যান্টি ডিজাইন ইত্যাদি এসব কাজগুলো শিখতে হবে তাহলে আপনি পিওডি সাইট থেকে ভালো পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন। তবে আপনার যদি বিষয়বস্তুগুলো জানা না থাকে তাহলে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন এর প্রাথমিক ধারণা নিতে পারেন।
আশা করি সেখানে বিষয়বস্তুগুলো ক্লাস করানোর মাধ্যমে সম্পূর্ণভাবে ধারণা পাবেন। এবং বিভিন্ন ডিজাইন সম্পর্কে কাজ করতে পারবেন। তবে ডিজাইনগুলো খুবই আকৃষ্ট এবং সুন্দর জনক করে তুলতে হবে যাতে মানুষ খুব সহজেই ডিজাইনের উপর আকৃষ্ট হয়ে সেই ডিজাইনটি ক্রয় করার জন্য উৎসাহিত প্রকাশ করে। তাহলেই ডিজাইনের মান বৃদ্ধি পাবে এবং অপরদিকে আপনার ইনকাম করতে খুবই কার্য হয়ে উঠবে।
২৫. কাস্টমারের কাছে রেফারেল করে ইনকাম করানোর উপায়
গ্রাহক এবং ক্লাইন্টকে উৎসাহিত হয়ে রেফারেল সিস্টেমটি অতি আবশ্যক। কারণ অন্য ব্যক্তি রেফারেল কমিশনের মাধ্যমে কাজ উৎসাহিত হয়ে ওঠে। তাই রেফারেল সিস্টেমকে বেশি পরিমাণে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করানো উচিত। তবে মানুষ কাজ করতে শিখে একে অন্যকে দেখে কাজের জন্য উৎসাহিত হয়ে ওঠে।
এটা এক ধরনের এফিলিয়েট মার্কেটিং। যেটি আমরা রেফারেল কমিশন হিসেবে বিবেচিত করি। তবে রেফারেল কমিশনের মাধ্যমে ও কাস্টমারকে বিভিন্ন পজিশনে নিয়ে ইনকাম করা সম্ভব। যেমন রেফারেল কমিশনটি প্রত্যেকটি নেবেলে কমিশন আকারে দেওয়া উচিত।
যাতে তারা প্রত্যেকটি কমিশন নেবেলে রেফারেল সিস্টেমের মাধ্যমে কিছু অর্থ উপার্জন করতে পারে। সেই অর্থ উপার্জনের মাধ্যমে সেই রেফারেল করতে আগ্রহ প্রকাশ করবে। তবে রেফারেলকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করানো সম্ভব একটি হলো প্রথম সরাসরি ইনকাম করা এবং দ্বিতীয় টি হল একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে ইনকাম করা। আপনি যদি এই পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করেন তাহলে অবশ্যই এ রেফারেলের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।
২৬. পরামর্শ দাদা হয়ে ইনকাম করার টেকনিক
আপনি যদি একজন সফল ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে থাকেন এবং গুগল মার্কেটপ্লেইজে সফলভাবে কাজ করে তিনি জানেন। তাই আপনি যদি অন্যকে পরামর্শ দেওয়ার মাধ্যমে সে যদি কাজ করার জন্য কিছু পরামর্শ নিতে চায়। এবং তাকে সম্পূর্ণভাবে পরামর্শ দিয়ে এবং প্রমাণ সহকারে কাজ করা দেখিয়ে তাহলে সেই ব্যক্তিটি সেই বিষয়ে কাজ করার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করে থাকবে।
২৯. ইন্টারনেট রিসার্চ এবং সার্ভে কাজ করে আয়
যদি ইন্টারনেটে উন্নত পর্যায়ে শিখে থাকেন তাহলে ইন্টারনেট রিসার্চ ও সার্ভে ওয়ার্ক করার জন্য ইচ্ছা প্রকাশ করতে পারেন। কিন্তু বাংলাদেশ ও ভারতে ইন্টারনেট রিসার্চ করে উন্নত পরিমাণে ইনকাম করা সম্ভব হয় না। তাই যদি অন্য প্রদেশে গিয়ে সেই বিষয়ে ওয়ার্ক এর জন্য ইচ্ছা প্রকাশ করতে পারেন।
যেমন যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সে বিষয়ে ওয়ার্ক করতে পারেন তাহলে অবশ্যই প্রতি মাসে একটি উন্নত পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন। যেহেতু তাদের দেশ একটু উন্নত মানের ও সেখানকার অর্থের মূল্য খুবই ভালো তাই সেখানে গিয়ে ইন্টারনেট রিসার্চ ও সার্ভে ওয়ার্ক করে অর্জন করতে পারবেন।
৩০. ইন্টারনেট পরিচালনা করার মাধ্যমে ইনকাম
র্নেট পরিচালনা করার মাধ্যমে ইনকাম বিপুল পরিমাণে হয়। কারণ প্রতিটি মানুষ নেট ব্যবহার করে চলেছে। এবং পৃথিবীতে প্রতিটি মানুষ নেটের উপর নির্ভরশীল। তাই আপনি যদি একটু ওয়েবসাইট এবং নেট বিষয়ক কাজ করতে পারেন এবং সেই কাজের মাধ্যমে পরিচালনার দায়িত্ব আপনি যদি নিয়ে কাজ করতে পারেন তাহলে অবশ্যই ইনকাম করতে পারবেন।
তবে ইনকাম করানোর জন্য অবশ্য কি পরিশ্রম করে এবং প্রতিনিয়ত কাজ করতে হবে তাহলে আপনি নেট মার্কেটিং প্রচুর পরিমাণে ইনকাম করার জন্য সফল অর্জন করতে পারেন। তাই নেট কি বেশি পরিমাণে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে পারেন।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url